০১:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফাঁকা বাজারে লাগামহীন সবকিছু

ঈদের ছুটি শেষে নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা মানুষের বেশিরভাগই এখনও ঢাকায় ফেরেনি। ফলে এখনও অনেকটাই ফাঁকা রাজধানী ঢাকা। আর ফাঁকা ঢাকার বাজারে ক্রেতার আনাগোনা খুবই কম। তবুও গরু, খাসিসহ সব ধরনের মুরগির মাংসের দাম বাড়তিই যাচ্ছে। সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। প্রতিটি সবজি কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

তবে ঈদ পরবর্তী ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ২০ টাকা কমে ২২৫ থেকে ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর শেওড়াপাড়া ও তালতলা বাজার ঘুরে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৫০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১০৫০-১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

গরুর মাংস কিনতে আসা ক্রেতা মাসুদুর রহমান বলেন, যেকোনো অজুহাতে যেকোনো উপলক্ষ্যে গরুর মাংসের দাম বাড়িয়ে দেয় বিক্রেতারা। সাধারণ ক্রেতারা বলতে গেলে তাদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকে। ঈদের সময় বেশি দাম রেখেছে সেটা না হয় সব ক্রেতারা মেনে নিয়েছে, কিন্তু ঈদের পর আজও বাড়তি দাম গরুর মাংসের। তরমুজ যেভাবে বয়কট করেছিল সাধারণ মানুষ, তেমনি গরুর মাংসের ক্ষেত্রে এভাবে বয়কট করলে হয়তোবা এই ব্যবসায়ীরা উচিত শিক্ষা পাবে। এত টাকা দামে গরুর মাংস কেনা আমাদের পক্ষে সম্ভব না, বাড়িতে মেহমান আসার কারণে বাধ্য হয়ে এই বাড়তি দামে গরুর মাংস কিনলাম।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি ২২৫ থেকে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদের আগে ২৪০ থেকে ২৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। তবে বাজারগুলোতে সোনালি ৩৭০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ৩৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকা কেজি, লেয়ার মুরগি ৩৫০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকায়, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

মহাখালী বাজারের বিক্রেতা লাল মিয়া বলেন, ঈদের সময় থেকেই সব ধরনের মুরগির দাম বাড়তি ছিল। সব খামারিরা ঈদকে টার্গেট করেই মুরগি বড় করেছিল, ঈদের সময় বেশিরভাগ মুরগি বিক্রি হয়ে যাওয়ার কারণে বর্তমানে বাজারে মুরগি সরবরাহ কিছুটা কম।

রাজধানীর মালিবাগ বাজারে মুরগি কিনতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী লতিফুর রহমান বলেন, যে ব্রয়লার মুরগি কিছুদিন আগে প্রতি কেজি ১৮০ টাকা করে কিনলাম, সেই ব্রয়লারই আজ কিনতে হল ২৪০ টাকা কেজি। হুটহাট এভাবে যখন তখন ব্রয়লারসহ অন্যান্য মুরগির দাম বেড়ে যাচ্ছে, কিন্তু সংশ্লিষ্টরা বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো উদ্যোগই নিচ্ছে না। এর ভুক্তভোগী হতে হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের, তারা বাধ্য হয়ে বাড়তি দামে কিনছেন।

তিনি বলেন, ঈদের সময় ব্যবসায়ীরা সব মুরগির দাম বাড়িয়েছে, সেটা না হয় আমরা মেনে নিয়ে কিনেছি। কিন্তু ঈদ পার হওয়ার প্রায় সপ্তাহ হয়ে গেল, কিন্তু এখনো কেন মুরগির দাম এত বেশি থাকবে? নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে সাধারণ ক্রেতারা সবচেয়ে বেশি কিনে ব্রয়লার মুরগি। বর্তমানে এই ব্রয়লার মুরগিও সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদ পরবর্তী সব ধরনের সবজি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখী ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, শসা ৫০ টাকা, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ১০০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদের আগে ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তবে আলু ৪৫ টাকা আগের দরেই বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মুলা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, শিম ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, বাঁধা কপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, ব্রুকলি ৪০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনেপাতা কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে।

এছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ টাকা, মূলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

শুক্রবার বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১০০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১৪০০ টাকা, এক কেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকায়, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, মাগুর মাছ ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২২০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১২০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকায়, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, কৈ ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৬০০ টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৬০০ টাকায়, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকায়, রুপচাঁদা ১২০০ টাকা, বাইম মাছ ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, দেশি কই ১০০০ টাকা, মেনি মাছ ৭০০ টাকা, সোল মাছ ৬০০ থেকে ১০০০টাকা।

এছাড়া বেলে মাছ ৭০০ টাকা এবং কাইকলা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ফাঁকা বাজারে লাগামহীন সবকিছু

আপডেট : ০২:৫৭:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ঈদের ছুটি শেষে নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা মানুষের বেশিরভাগই এখনও ঢাকায় ফেরেনি। ফলে এখনও অনেকটাই ফাঁকা রাজধানী ঢাকা। আর ফাঁকা ঢাকার বাজারে ক্রেতার আনাগোনা খুবই কম। তবুও গরু, খাসিসহ সব ধরনের মুরগির মাংসের দাম বাড়তিই যাচ্ছে। সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। প্রতিটি সবজি কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

তবে ঈদ পরবর্তী ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ২০ টাকা কমে ২২৫ থেকে ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর শেওড়াপাড়া ও তালতলা বাজার ঘুরে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৫০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১০৫০-১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

গরুর মাংস কিনতে আসা ক্রেতা মাসুদুর রহমান বলেন, যেকোনো অজুহাতে যেকোনো উপলক্ষ্যে গরুর মাংসের দাম বাড়িয়ে দেয় বিক্রেতারা। সাধারণ ক্রেতারা বলতে গেলে তাদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকে। ঈদের সময় বেশি দাম রেখেছে সেটা না হয় সব ক্রেতারা মেনে নিয়েছে, কিন্তু ঈদের পর আজও বাড়তি দাম গরুর মাংসের। তরমুজ যেভাবে বয়কট করেছিল সাধারণ মানুষ, তেমনি গরুর মাংসের ক্ষেত্রে এভাবে বয়কট করলে হয়তোবা এই ব্যবসায়ীরা উচিত শিক্ষা পাবে। এত টাকা দামে গরুর মাংস কেনা আমাদের পক্ষে সম্ভব না, বাড়িতে মেহমান আসার কারণে বাধ্য হয়ে এই বাড়তি দামে গরুর মাংস কিনলাম।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি ২২৫ থেকে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদের আগে ২৪০ থেকে ২৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। তবে বাজারগুলোতে সোনালি ৩৭০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ৩৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকা কেজি, লেয়ার মুরগি ৩৫০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকায়, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

মহাখালী বাজারের বিক্রেতা লাল মিয়া বলেন, ঈদের সময় থেকেই সব ধরনের মুরগির দাম বাড়তি ছিল। সব খামারিরা ঈদকে টার্গেট করেই মুরগি বড় করেছিল, ঈদের সময় বেশিরভাগ মুরগি বিক্রি হয়ে যাওয়ার কারণে বর্তমানে বাজারে মুরগি সরবরাহ কিছুটা কম।

রাজধানীর মালিবাগ বাজারে মুরগি কিনতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী লতিফুর রহমান বলেন, যে ব্রয়লার মুরগি কিছুদিন আগে প্রতি কেজি ১৮০ টাকা করে কিনলাম, সেই ব্রয়লারই আজ কিনতে হল ২৪০ টাকা কেজি। হুটহাট এভাবে যখন তখন ব্রয়লারসহ অন্যান্য মুরগির দাম বেড়ে যাচ্ছে, কিন্তু সংশ্লিষ্টরা বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো উদ্যোগই নিচ্ছে না। এর ভুক্তভোগী হতে হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের, তারা বাধ্য হয়ে বাড়তি দামে কিনছেন।

তিনি বলেন, ঈদের সময় ব্যবসায়ীরা সব মুরগির দাম বাড়িয়েছে, সেটা না হয় আমরা মেনে নিয়ে কিনেছি। কিন্তু ঈদ পার হওয়ার প্রায় সপ্তাহ হয়ে গেল, কিন্তু এখনো কেন মুরগির দাম এত বেশি থাকবে? নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে সাধারণ ক্রেতারা সবচেয়ে বেশি কিনে ব্রয়লার মুরগি। বর্তমানে এই ব্রয়লার মুরগিও সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদ পরবর্তী সব ধরনের সবজি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখী ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, শসা ৫০ টাকা, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ১০০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদের আগে ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তবে আলু ৪৫ টাকা আগের দরেই বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মুলা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, শিম ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, বাঁধা কপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, ব্রুকলি ৪০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনেপাতা কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে।

এছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ টাকা, মূলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

শুক্রবার বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১০০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১৪০০ টাকা, এক কেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকায়, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, মাগুর মাছ ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২২০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১২০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকায়, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, কৈ ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৬০০ টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৬০০ টাকায়, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকায়, রুপচাঁদা ১২০০ টাকা, বাইম মাছ ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, দেশি কই ১০০০ টাকা, মেনি মাছ ৭০০ টাকা, সোল মাছ ৬০০ থেকে ১০০০টাকা।

এছাড়া বেলে মাছ ৭০০ টাকা এবং কাইকলা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।