ঢাকা ১২:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ইসরায়েল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল মিশর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৮:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪
  • / ৪০২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মিসর। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম আলকাহেরা নিউজ শনিবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রাফাতে ইসরায়েলের ‘অগ্রহণযোগ্য উত্তেজনা বৃদ্ধির’ কারণে ত্রাণ নিয়ে মিসর তাদের সঙ্গে কাজ করবে না।

জানা গেছে, গাজায় মানবিক পরিস্থিতির বিপর্যয়ের জন্য শুধুমাত্র ইসরায়েলকেই দায়ী করে মিসর।

ইসরায়েলি সেনারা।গত সপ্তাহে গাজা ও মিসরের সীমান্তবর্তী রাফা ক্রসিং দখল করে সীমান্তটি পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। এই পথ দিয়ে ত্রাণের বহর যেতে বাঁধা দেয়। এর আগে গাজার দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের কাছে ত্রাণ আসার একমাত্র পথ ছিল এই রাফা ক্রসিং। এছাড়া গাজা থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য মিসর যাওয়ার একমাত্র রাস্তাও ছিল এটি।

রাফা ক্রসিং দখল করার পর শনিবার রাফার মধ্যাঞ্চল থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। এরমাধ্যমে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এখন সেখানে পূর্ণমাত্রার হামলা চালাবে দখলদার ইসরায়েলের সেনারা।

ইসরায়েলের ধারণা, হামাস যেসব ইসরায়েলিকে গাজায় ধরে নিয়ে গেছে তাদের বেশিরভাগ এখন রাফাতে রয়েছে। এ কারণে সেখানে তার বড় ধরনে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে ইসরায়েলি সেনাদের হামলার কারণে জিম্মিদের মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। এ কারণে আজ শনিবার তেল আবিবে এক সংবাদ সম্মেলনে জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরা জিম্মি চুক্তি ও নেতানিয়াহুর সরকারের পতনের ডাক দিয়েছেন। সূত্র: রয়টার্স।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইসরায়েল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল মিশর

আপডেট সময় : ০৩:৩৮:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মিসর। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম আলকাহেরা নিউজ শনিবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রাফাতে ইসরায়েলের ‘অগ্রহণযোগ্য উত্তেজনা বৃদ্ধির’ কারণে ত্রাণ নিয়ে মিসর তাদের সঙ্গে কাজ করবে না।

জানা গেছে, গাজায় মানবিক পরিস্থিতির বিপর্যয়ের জন্য শুধুমাত্র ইসরায়েলকেই দায়ী করে মিসর।

ইসরায়েলি সেনারা।গত সপ্তাহে গাজা ও মিসরের সীমান্তবর্তী রাফা ক্রসিং দখল করে সীমান্তটি পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। এই পথ দিয়ে ত্রাণের বহর যেতে বাঁধা দেয়। এর আগে গাজার দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের কাছে ত্রাণ আসার একমাত্র পথ ছিল এই রাফা ক্রসিং। এছাড়া গাজা থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য মিসর যাওয়ার একমাত্র রাস্তাও ছিল এটি।

রাফা ক্রসিং দখল করার পর শনিবার রাফার মধ্যাঞ্চল থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। এরমাধ্যমে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এখন সেখানে পূর্ণমাত্রার হামলা চালাবে দখলদার ইসরায়েলের সেনারা।

ইসরায়েলের ধারণা, হামাস যেসব ইসরায়েলিকে গাজায় ধরে নিয়ে গেছে তাদের বেশিরভাগ এখন রাফাতে রয়েছে। এ কারণে সেখানে তার বড় ধরনে হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে ইসরায়েলি সেনাদের হামলার কারণে জিম্মিদের মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। এ কারণে আজ শনিবার তেল আবিবে এক সংবাদ সম্মেলনে জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরা জিম্মি চুক্তি ও নেতানিয়াহুর সরকারের পতনের ডাক দিয়েছেন। সূত্র: রয়টার্স।