০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি: বাংলাদেশিসহ নিহত ১১

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবির পৃথক দু’টি ঘটনায় এ পর্যন্ত ১১ জন নিহত হয়েছেন এবং এখনও নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ৬৬ জন। এছাড়া জীবিত অবস্থায় উদ্ধা করা হয়েছে ৫১ জনকে। খবর-আল জাজিরা

সোমবার (১৭ জুন) ইতালির দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ ল্যাম্পেদুসা ও কালাব্রিয়ার উপকূলে ঘটেছে নৌকাডুবির এই ঘটনা। দুই নৌকার যাত্রীদের সবাই অভিবাসনপ্রত্যাশী ছিলেন। কয়েক দিন আগে লিবিয়া ও তুরস্কের উপকূল থেকে ইতালির উদ্দেশে ছেড়ে গিয়েছিল নৌকাটি।

জার্মানির একটি দাতব্য সংস্থার জাহাজ রেসকিউশিপের সহায়তা ডুবে যাওয়া নৌকা দু’টি থেকে মোট ৫১ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীকে উদ্ধার করেছে ইতালির কোস্টগার্ড বাহিনী। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ডুবে যাওয়া দু’টি নৌকার অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে বাংলাদেশ, সিরিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও মিসরের নাগরিকরা ছিলেন।

নিখোঁজ ৬৬ জনের মধ্যে অন্তত ২৬ জন শিশু রয়েছে। এই শিশুদের মধ্যে কয়েক জনের বয়স এক বছরও পূর্ণ হয়নি।

২০১৪ সাল থেকে লিবিয়া ও তুরস্কের উপকূল থেকে নৌকায় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ইতালির উদ্দেশে যাত্রার প্রবণতা শুরু হয়। করোনা মহামারি ও তার পরবর্তী বছরগুলোতে এটি আরও ব্যাপক আকার নিয়েছে।

ইউরোপের প্রবেশপথগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ এই সাগর পথ নৌকায় পাড়ি দিতে গিয়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ডুবে মরা বা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাও ঘটে অনেক। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত এ পথে ইতালি পৌঁছাতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ২৩ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মানুষ।

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে সাতজনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ৮৬০

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি: বাংলাদেশিসহ নিহত ১১

আপডেট : ০৩:৪০:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবির পৃথক দু’টি ঘটনায় এ পর্যন্ত ১১ জন নিহত হয়েছেন এবং এখনও নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ৬৬ জন। এছাড়া জীবিত অবস্থায় উদ্ধা করা হয়েছে ৫১ জনকে। খবর-আল জাজিরা

সোমবার (১৭ জুন) ইতালির দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ ল্যাম্পেদুসা ও কালাব্রিয়ার উপকূলে ঘটেছে নৌকাডুবির এই ঘটনা। দুই নৌকার যাত্রীদের সবাই অভিবাসনপ্রত্যাশী ছিলেন। কয়েক দিন আগে লিবিয়া ও তুরস্কের উপকূল থেকে ইতালির উদ্দেশে ছেড়ে গিয়েছিল নৌকাটি।

জার্মানির একটি দাতব্য সংস্থার জাহাজ রেসকিউশিপের সহায়তা ডুবে যাওয়া নৌকা দু’টি থেকে মোট ৫১ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীকে উদ্ধার করেছে ইতালির কোস্টগার্ড বাহিনী। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ডুবে যাওয়া দু’টি নৌকার অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে বাংলাদেশ, সিরিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও মিসরের নাগরিকরা ছিলেন।

নিখোঁজ ৬৬ জনের মধ্যে অন্তত ২৬ জন শিশু রয়েছে। এই শিশুদের মধ্যে কয়েক জনের বয়স এক বছরও পূর্ণ হয়নি।

২০১৪ সাল থেকে লিবিয়া ও তুরস্কের উপকূল থেকে নৌকায় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ইতালির উদ্দেশে যাত্রার প্রবণতা শুরু হয়। করোনা মহামারি ও তার পরবর্তী বছরগুলোতে এটি আরও ব্যাপক আকার নিয়েছে।

ইউরোপের প্রবেশপথগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ এই সাগর পথ নৌকায় পাড়ি দিতে গিয়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ডুবে মরা বা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাও ঘটে অনেক। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত এ পথে ইতালি পৌঁছাতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ২৩ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মানুষ।