০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজ’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই দেশের দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে। ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার সেতুটির ৫০টি পিয়ার আর ৪৯টি স্প্যানের সবগুলো বসানো শেষ। এখন চলছে নদীর দুই পাড়ে সংযোগ রেলপথ নির্মাণ।

যমুনার বুকে এখন পুরো দৃশ্যমান দেশের দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। বঙ্গবন্ধু সড়কসেতুর তিন শ মিটার উজানে তৈরি হচ্ছে ডুয়েল গেজ ডাবল ট্রাকের এই রেলসেতু। এটি চালু হলে এক শ কিলোমিটার গতিতে প্রতিদিন অন্তত ৮৮টি ট্রেন চলাচল করতে পারবে। এমন মেগা প্রকল্পে কাজ করতে পেরে খুশি নির্মাণ কর্মীরা।

কর্মীরা বলছেন, রেলট্র্যাকের ওপরে কিছু কাজ রয়েছে, সেগুলোই এখন করা হচ্ছে। এমন একটি মেগা প্রকল্পে কাজ করে তারা আনন্দিত।

কাজের গুণগতমান ঠিক রেখে দেশি-বিদেশি প্রকৌশলী ও কর্মীরা দিন-রাত কাজ করছে বলে জানান প্রকৌশলীরা। তারা বলছেন, পিয়ার এবং স্প্যানের প্রায় সবকাজই শেষ। এখন ট্র্যাকের কাজ চলছে। সেই সঙ্গে চলছে নদী শাসনের কাজ।

প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত প্রকল্পের ৮৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ৫০টি পিয়ার আর ৪৯টি স্প্যানের সবগুলো বসানো শেষ। এখন চলছে সংযোগ রেলপথ নির্মাণ। টাঙ্গাইল অংশে আগামী আগস্ট আর সিরাজগঞ্জ অংশে ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ হবে।

৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৬ হাজার ৭ শ ৮১ কোটি টাকা।

‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজ’

আপডেট : ০২:১২:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই দেশের দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে। ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার সেতুটির ৫০টি পিয়ার আর ৪৯টি স্প্যানের সবগুলো বসানো শেষ। এখন চলছে নদীর দুই পাড়ে সংযোগ রেলপথ নির্মাণ।

যমুনার বুকে এখন পুরো দৃশ্যমান দেশের দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। বঙ্গবন্ধু সড়কসেতুর তিন শ মিটার উজানে তৈরি হচ্ছে ডুয়েল গেজ ডাবল ট্রাকের এই রেলসেতু। এটি চালু হলে এক শ কিলোমিটার গতিতে প্রতিদিন অন্তত ৮৮টি ট্রেন চলাচল করতে পারবে। এমন মেগা প্রকল্পে কাজ করতে পেরে খুশি নির্মাণ কর্মীরা।

কর্মীরা বলছেন, রেলট্র্যাকের ওপরে কিছু কাজ রয়েছে, সেগুলোই এখন করা হচ্ছে। এমন একটি মেগা প্রকল্পে কাজ করে তারা আনন্দিত।

কাজের গুণগতমান ঠিক রেখে দেশি-বিদেশি প্রকৌশলী ও কর্মীরা দিন-রাত কাজ করছে বলে জানান প্রকৌশলীরা। তারা বলছেন, পিয়ার এবং স্প্যানের প্রায় সবকাজই শেষ। এখন ট্র্যাকের কাজ চলছে। সেই সঙ্গে চলছে নদী শাসনের কাজ।

প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত প্রকল্পের ৮৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ৫০টি পিয়ার আর ৪৯টি স্প্যানের সবগুলো বসানো শেষ। এখন চলছে সংযোগ রেলপথ নির্মাণ। টাঙ্গাইল অংশে আগামী আগস্ট আর সিরাজগঞ্জ অংশে ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ হবে।

৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৬ হাজার ৭ শ ৮১ কোটি টাকা।