ঢাকা ১০:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সমুদ্রবন্দরের উন্নয়নে ৬৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:৪১:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪
  • / ৩৯৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বে টার্মিনাল গভীর সমুদ্রবন্দরের উন্নয়নে বাংলাদেশের জন্য ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের বোর্ড অফ এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরস। আজ (শনিবার, ২৯ জুন) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

এই টার্মিনালটি বিশ্ব বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে আরও সম্মৃদ্ধ করবে। এছাড়াও এটি বন্দরের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি ব্যয় কমিয়ে আনবে। এতে বাংলাদেশে বেসরকারি বিনিয়োগও বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।

নতুন আধুনিক এই বে টার্মিনাল শীর্ষ আন্তর্জাতিক টার্মিনাল অপারেটরদের দ্বারা পরিচালিত হবে বলে জানানো হয়েছে বিশ্ব ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে।

বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটান অঞ্চলের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক জানান, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করে। ফলে বে টার্মিনালটিকে গেইমচেঞ্জার হিসেবে দেখা হচ্ছে। যেখানে প্রতিদিন আনুমানিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাশ্রয় হবে। বাড়বে ব্যাক্তিগত বিনিয়োগও।

এছাড়া সামুদ্রিক এই উন্নয়ন অবকাঠামোর মাধ্যমে প্যানাম্যাক্স জাহাজের মতো বড় আকারের জাহাজগুলোকে ঘুরানো সহজ হবে বলেও জানান তিনি।

বৈশ্বিক বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় উন্নতি ছাড়াও এই টার্মিনালের আমদানি রপ্তানিতে খরচ কমিয়ে বাংলাদেশকে বৈশ্বিক বাজারে নতুন সুযোগ সৃষ্টিতে সাহায্য করবে। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর ৩০ থেকে ৩২ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিং করছে। সেখানে বে টার্মিনাল প্রকল্প সম্পন্ন হলে বছরে ৫০ লাখের বেশি কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা সম্ভব হবে।

এর আগে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিশ্বব্যাংক এই প্রকল্পসহ অন্যান্য প্রকল্পে বাংলাদেশকে ৩.৪ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সমুদ্রবন্দরের উন্নয়নে ৬৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

আপডেট সময় : ০২:৪১:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪

বে টার্মিনাল গভীর সমুদ্রবন্দরের উন্নয়নে বাংলাদেশের জন্য ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের বোর্ড অফ এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরস। আজ (শনিবার, ২৯ জুন) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

এই টার্মিনালটি বিশ্ব বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে আরও সম্মৃদ্ধ করবে। এছাড়াও এটি বন্দরের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি ব্যয় কমিয়ে আনবে। এতে বাংলাদেশে বেসরকারি বিনিয়োগও বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।

নতুন আধুনিক এই বে টার্মিনাল শীর্ষ আন্তর্জাতিক টার্মিনাল অপারেটরদের দ্বারা পরিচালিত হবে বলে জানানো হয়েছে বিশ্ব ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে।

বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটান অঞ্চলের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক জানান, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করে। ফলে বে টার্মিনালটিকে গেইমচেঞ্জার হিসেবে দেখা হচ্ছে। যেখানে প্রতিদিন আনুমানিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাশ্রয় হবে। বাড়বে ব্যাক্তিগত বিনিয়োগও।

এছাড়া সামুদ্রিক এই উন্নয়ন অবকাঠামোর মাধ্যমে প্যানাম্যাক্স জাহাজের মতো বড় আকারের জাহাজগুলোকে ঘুরানো সহজ হবে বলেও জানান তিনি।

বৈশ্বিক বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় উন্নতি ছাড়াও এই টার্মিনালের আমদানি রপ্তানিতে খরচ কমিয়ে বাংলাদেশকে বৈশ্বিক বাজারে নতুন সুযোগ সৃষ্টিতে সাহায্য করবে। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর ৩০ থেকে ৩২ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিং করছে। সেখানে বে টার্মিনাল প্রকল্প সম্পন্ন হলে বছরে ৫০ লাখের বেশি কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা সম্ভব হবে।

এর আগে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিশ্বব্যাংক এই প্রকল্পসহ অন্যান্য প্রকল্পে বাংলাদেশকে ৩.৪ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।