ঢাকা ০২:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বৃহস্পতির চাঁদে প্রাণের সম্ভাবনা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪৩৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপা কার্বন ডাই অক্সাইড শনাক্ত করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। ধারনা করা হচ্ছে, উপগ্রহটির বরফের আস্তরণে ঢাকা মহাসাগরে কার্বন ডাই অক্সাইড রয়েছে। আর সেখানে প্রাণ থাকার সম্ভাবনা থাকতে পারে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞানীদের ধারণা, ইউরোপার বরফের নিচে নোনা পানির মহাসাগর রয়েছে। তবে সেখানে যদি প্রাণ থাকে তাহলে সেগুলোর জন্য সঠিক রাসায়নিক উপাদান রয়েছে কি না তা নির্ধারণ করা কঠিন।

এদিকে কার্বন ডাই অক্সাইড সমুদ্রের নিচ থেকে শনাক্ত হয়েছে কি না তা নিয়ে এখনো নিশ্চিত নয় গবেষকরা। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মার্কিন দুই গবেষক টেলিস্কোপের পাঠানো তথ্য পর্যালোচনা করেছেন।

এ নিয়ে গবেষণার নেতৃত্ব দেওয়া গবেষক সামান্থা ত্রুম্বো বলেন, গবেষণা করে দেখা গেছে যে কার্বনটি মহাসাগরের নিচ থেকেই এসেছে। তবে গবেষকরা বলছেন, গ্রহের অভ্যন্তর থেকে শিলা-সদৃশ কার্বনেট খনিজ থেকে কার্বনটি আসতে পারে, যা পরে বিকিরণের ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে কার্বন ডাই অক্সাইডে পরিণত হয়।

সৌরজগতের পঞ্চম গ্রহ বৃহস্পতির অবস্থান মঙ্গলের পরেই। এখন পর্যন্ত বৃহস্পতির ৭৯টি চাঁদের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এর মধ্যে ইউরোপা একটি। .

নিউজটি শেয়ার করুন

বৃহস্পতির চাঁদে প্রাণের সম্ভাবনা

আপডেট সময় : ০৮:৩৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপা কার্বন ডাই অক্সাইড শনাক্ত করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। ধারনা করা হচ্ছে, উপগ্রহটির বরফের আস্তরণে ঢাকা মহাসাগরে কার্বন ডাই অক্সাইড রয়েছে। আর সেখানে প্রাণ থাকার সম্ভাবনা থাকতে পারে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞানীদের ধারণা, ইউরোপার বরফের নিচে নোনা পানির মহাসাগর রয়েছে। তবে সেখানে যদি প্রাণ থাকে তাহলে সেগুলোর জন্য সঠিক রাসায়নিক উপাদান রয়েছে কি না তা নির্ধারণ করা কঠিন।

এদিকে কার্বন ডাই অক্সাইড সমুদ্রের নিচ থেকে শনাক্ত হয়েছে কি না তা নিয়ে এখনো নিশ্চিত নয় গবেষকরা। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মার্কিন দুই গবেষক টেলিস্কোপের পাঠানো তথ্য পর্যালোচনা করেছেন।

এ নিয়ে গবেষণার নেতৃত্ব দেওয়া গবেষক সামান্থা ত্রুম্বো বলেন, গবেষণা করে দেখা গেছে যে কার্বনটি মহাসাগরের নিচ থেকেই এসেছে। তবে গবেষকরা বলছেন, গ্রহের অভ্যন্তর থেকে শিলা-সদৃশ কার্বনেট খনিজ থেকে কার্বনটি আসতে পারে, যা পরে বিকিরণের ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে কার্বন ডাই অক্সাইডে পরিণত হয়।

সৌরজগতের পঞ্চম গ্রহ বৃহস্পতির অবস্থান মঙ্গলের পরেই। এখন পর্যন্ত বৃহস্পতির ৭৯টি চাঁদের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এর মধ্যে ইউরোপা একটি। .