০৯:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিক্ষার্থীদের ‘গণগ্রেপ্তার’ বন্ধের আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের

কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের গণগ্রেপ্তার ও নির্বিচারে আটক করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এ গণগ্রেপ্তার ও আটক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

গতকাল সোমবার (২৯ জুলাই) সংগঠনটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ আহ্বান জানানো হয়েছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, বাংলাদেশে যে ভয়ের পরিবেশ রয়েছে, তা আরও জোরালো করতেই গণগ্রেপ্তার ও আটককে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কর্তৃপক্ষ।

প্রকাশিত প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক স্মৃতি সিং বলেন, ‘আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের গণগ্রেপ্তার ও নির্বিচারে আটক করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিবেদনমতে, এই গ্রেপ্তার-আটক সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দশ্যপ্রণোদিত। সরকারকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস করেন, এমন যে কারও মুখ বন্ধ করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’

‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের প্রতি বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে সম্মান জানাতে হবে’ বলে উল্লেখ করে স্মৃতি সিং বলেন, ‘বিক্ষোভে যারা শান্তিপূর্ণভাবে অংশ নিয়েছেন, তাদের শাস্তি দিতে যেন মিথ্যা অভিযোগ আনা না হয়, তা বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে।’

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করা কোনো অপরাধ নয়। বাংলাদেশে ভিন্নমতাবলম্বীদের গ্রেপ্তার বন্ধ করতে হবে। গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে অবশ্যই যথাযথভাবে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন নিশ্চিত করতে হবে।

শিক্ষার্থীদের ‘গণগ্রেপ্তার’ বন্ধের আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের

আপডেট : ০১:২৬:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪

কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের গণগ্রেপ্তার ও নির্বিচারে আটক করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এ গণগ্রেপ্তার ও আটক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

গতকাল সোমবার (২৯ জুলাই) সংগঠনটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ আহ্বান জানানো হয়েছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, বাংলাদেশে যে ভয়ের পরিবেশ রয়েছে, তা আরও জোরালো করতেই গণগ্রেপ্তার ও আটককে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে কর্তৃপক্ষ।

প্রকাশিত প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক স্মৃতি সিং বলেন, ‘আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের গণগ্রেপ্তার ও নির্বিচারে আটক করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিবেদনমতে, এই গ্রেপ্তার-আটক সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দশ্যপ্রণোদিত। সরকারকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস করেন, এমন যে কারও মুখ বন্ধ করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’

‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের প্রতি বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে সম্মান জানাতে হবে’ বলে উল্লেখ করে স্মৃতি সিং বলেন, ‘বিক্ষোভে যারা শান্তিপূর্ণভাবে অংশ নিয়েছেন, তাদের শাস্তি দিতে যেন মিথ্যা অভিযোগ আনা না হয়, তা বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে।’

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করা কোনো অপরাধ নয়। বাংলাদেশে ভিন্নমতাবলম্বীদের গ্রেপ্তার বন্ধ করতে হবে। গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে অবশ্যই যথাযথভাবে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন নিশ্চিত করতে হবে।