ঢাকা ০৫:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সবাইকে সাথে নিয়েই সংকট মোকাবিলা করছে সেনাবাহিনী: সেনাপ্রধান

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৪:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৭৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, রাষ্ট্রীয় যেকোনো সংকটে শৃঙ্খলা ফেরাতে সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানো হয়। জনগণের মুখোমুখি হয়ে নয়, বরং সবাইকে সাথে নিয়েই সংকট আর দুর্যোগ মোকাবিলা করছে এই বাহিনী। সেই সুনাম আর ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় জানালেন সেনাপ্রধান।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ১৬ জুলাই থেকে উত্তাল হয়ে ওঠে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশ। দ্রুত অবনতি হতে থাকে পরিস্থিতির। এরপর ১৮, ১৯ ও ২০ জুলাই দেখা দেয় চরম বিশৃঙ্খলা।

ঢাকার বাড্ডা, রামপুরা, বনানী, মোহাম্মদপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় চলে সহিংসতার তাণ্ডব। হামলা-ভাঙচুর করা হয় সরকারি বিভিন্ন স্থাপনায়। পুলিশের গাড়িসহ অনেক যানবাহনে দেওয়া হয় আগুন।

এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে জনমনে স্বস্তি ফেরাতে ১৯ জুলাই মধ্যরাত থেকে সারা দেশে জারি করা হয় কারফিউ। মাঠে নামে সেনাবাহিনী।

মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই বাহিনীর লক্ষ্য বলে জানান সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, ‘জনগণ, মিডিয়া, নিরাপত্তাহিনী-সবাই মিলে আমরা দেশটাকে আবার সুন্দর-স্বাভাবিক জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। সেই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি। আমরা সবাই এক থাকলে ইনশাল্লাহ আগের জায়গায় ফিরে যেতে পারব।’

গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সেনা টহল আর নজরদারির কারণে ফেরে শৃঙ্খলা। সহিংসতার নতুন কোনো ঘটনা থেকেও রক্ষা পায় মানুষ। দুর্যোগসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে বরাবরের মতোই সবার সহায়তায় পাশে থাকার অঙ্গীকার সেনাবাহিনীর।

নিউজটি শেয়ার করুন

সবাইকে সাথে নিয়েই সংকট মোকাবিলা করছে সেনাবাহিনী: সেনাপ্রধান

আপডেট সময় : ০৭:৪৪:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, রাষ্ট্রীয় যেকোনো সংকটে শৃঙ্খলা ফেরাতে সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানো হয়। জনগণের মুখোমুখি হয়ে নয়, বরং সবাইকে সাথে নিয়েই সংকট আর দুর্যোগ মোকাবিলা করছে এই বাহিনী। সেই সুনাম আর ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় জানালেন সেনাপ্রধান।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ১৬ জুলাই থেকে উত্তাল হয়ে ওঠে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশ। দ্রুত অবনতি হতে থাকে পরিস্থিতির। এরপর ১৮, ১৯ ও ২০ জুলাই দেখা দেয় চরম বিশৃঙ্খলা।

ঢাকার বাড্ডা, রামপুরা, বনানী, মোহাম্মদপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় চলে সহিংসতার তাণ্ডব। হামলা-ভাঙচুর করা হয় সরকারি বিভিন্ন স্থাপনায়। পুলিশের গাড়িসহ অনেক যানবাহনে দেওয়া হয় আগুন।

এই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে জনমনে স্বস্তি ফেরাতে ১৯ জুলাই মধ্যরাত থেকে সারা দেশে জারি করা হয় কারফিউ। মাঠে নামে সেনাবাহিনী।

মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই বাহিনীর লক্ষ্য বলে জানান সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, ‘জনগণ, মিডিয়া, নিরাপত্তাহিনী-সবাই মিলে আমরা দেশটাকে আবার সুন্দর-স্বাভাবিক জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। সেই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি। আমরা সবাই এক থাকলে ইনশাল্লাহ আগের জায়গায় ফিরে যেতে পারব।’

গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সেনা টহল আর নজরদারির কারণে ফেরে শৃঙ্খলা। সহিংসতার নতুন কোনো ঘটনা থেকেও রক্ষা পায় মানুষ। দুর্যোগসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে বরাবরের মতোই সবার সহায়তায় পাশে থাকার অঙ্গীকার সেনাবাহিনীর।