০৫:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারাগার থেকে মুক্ত হলেন যেসব বিএনপি নেতা

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ১১:২২:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০২৪
  • ২৯ দেখেছেন

কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্ত হলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু, নজরুল ইসলাম খান, রুহুল কবির রিজভীসহ অনেক নেতাকর্মী। এছাড়াও কারামুক্ত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরাও। কারো অপেক্ষা প্রিয় স্বজনের জন্য, কেউ অপেক্ষায় দলীয় নেতার। আজ ( মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট) সকাল থেকে এমন চিত্র ছিল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে।

গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও বিভিন্ন মামলায় আটক শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি ঘিরে কারা ফটকে ভিড় জমাতে থাকেন স্বজন ও বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীরা। কারা ফটকে নেয়া হয় বাড়তি নিরাপত্তা।

১৯ বীরের ৯ম পদাতিক ডিভিশনের মেজর রাফি হায়দার চৌধুরী বলেন, আমাদের এখানে পর্যাপ্ত ফোর্স মোতায়েন রয়েছে। কোনো বিশৃঙ্খলা হওয়ার সুযোগ নেই। এছাড়া এখান থেকে কয়েদি পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ আমরা দেখছি না।

সিএমএম আদালতের জামিন আদেশের পর দুপুর ২টার কিছু পরে বের হয়ে আসতে থাকে বন্দীরা। বেরিয়ে আসেন শিক্ষার্থীরা। ঢাকা ছাড়াও দেশের অন্যান্য কারাগার থেকে মুক্ত হন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের সাথে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা। তারা জানান, শিক্ষার্থীদের রক্ত বিসর্জনের মাধ্যমে এই আন্দোলনে প্রাথমিক বিজয় হয়েছে।

বিজেপি নেতা আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, এত প্রাণের বিনিময়ে এইদিনটা এসেছে। আমি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। এই দু:খের মধ্যে জাতিকে অভিনন্দন। জাতি একটা নতুন বাংলাদেশ দেখবে।

বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরি এ্যানি বলেন, ‘আমরা সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার বিনিত অনুরোধ করছি।’

এছাড়া জামিনে বের হন বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, রুহুল কবির রিজভী, নজরুল ইসলাম খানসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘১৭ বছর পর দেশের মানুষ মুক্ত হচ্ছে।’

বিএনপি নেতা রহুণ কবির রিজভী বলেন, ‘স্কুল কলেজের বাচ্চারা নিজেদের জীবন দিয়ে আজকে আমাদের মুক্ত করেছে।’

বিএনপি ছাড়াও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতারা, ডাকসুর সাবেক ভিপিও মুক্ত হয়ে বেরিয়ে আসেন।

কারাগার থেকে মুক্ত হলেন যেসব বিএনপি নেতা

আপডেট : ১১:২২:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০২৪

কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্ত হলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু, নজরুল ইসলাম খান, রুহুল কবির রিজভীসহ অনেক নেতাকর্মী। এছাড়াও কারামুক্ত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরাও। কারো অপেক্ষা প্রিয় স্বজনের জন্য, কেউ অপেক্ষায় দলীয় নেতার। আজ ( মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট) সকাল থেকে এমন চিত্র ছিল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে।

গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও বিভিন্ন মামলায় আটক শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি ঘিরে কারা ফটকে ভিড় জমাতে থাকেন স্বজন ও বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীরা। কারা ফটকে নেয়া হয় বাড়তি নিরাপত্তা।

১৯ বীরের ৯ম পদাতিক ডিভিশনের মেজর রাফি হায়দার চৌধুরী বলেন, আমাদের এখানে পর্যাপ্ত ফোর্স মোতায়েন রয়েছে। কোনো বিশৃঙ্খলা হওয়ার সুযোগ নেই। এছাড়া এখান থেকে কয়েদি পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ আমরা দেখছি না।

সিএমএম আদালতের জামিন আদেশের পর দুপুর ২টার কিছু পরে বের হয়ে আসতে থাকে বন্দীরা। বেরিয়ে আসেন শিক্ষার্থীরা। ঢাকা ছাড়াও দেশের অন্যান্য কারাগার থেকে মুক্ত হন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের সাথে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা। তারা জানান, শিক্ষার্থীদের রক্ত বিসর্জনের মাধ্যমে এই আন্দোলনে প্রাথমিক বিজয় হয়েছে।

বিজেপি নেতা আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, এত প্রাণের বিনিময়ে এইদিনটা এসেছে। আমি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। এই দু:খের মধ্যে জাতিকে অভিনন্দন। জাতি একটা নতুন বাংলাদেশ দেখবে।

বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরি এ্যানি বলেন, ‘আমরা সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার বিনিত অনুরোধ করছি।’

এছাড়া জামিনে বের হন বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, রুহুল কবির রিজভী, নজরুল ইসলাম খানসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘১৭ বছর পর দেশের মানুষ মুক্ত হচ্ছে।’

বিএনপি নেতা রহুণ কবির রিজভী বলেন, ‘স্কুল কলেজের বাচ্চারা নিজেদের জীবন দিয়ে আজকে আমাদের মুক্ত করেছে।’

বিএনপি ছাড়াও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতারা, ডাকসুর সাবেক ভিপিও মুক্ত হয়ে বেরিয়ে আসেন।