ঢাকা ০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সোনা জিতে পোষা কুকুরকে উৎসর্গ সাঁতারুর

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:৪৪:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৬৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্যারিস অলিম্পিকে মেয়েদের ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন সাঁতারে ২ ঘণ্টা ৩ মিনিট ৩৪.২ সেকেন্ড সময় নিয়ে নেদারল্যান্ডসকে স্বর্ণপদক এনে দেন শ্যারন ফন রউয়েন্ডাল। পদক নিজের পোষা কুকুর ‘রিওকে’ উৎসর্গ করেছেন ডাচ সাঁতারু।

ব্রাজিলের রিওতে ২০১৬ অলিম্পিকে সাঁতারে স্বর্ণ জিতেছিলেন নেদারল্যান্ডসের তারকা অ্যাথলেট। এরপর আদরের পোষা কুকুরের নাম দেন ‘রিও’। এবছরের মে মাসে কুকুরটি মারা যায়, এবারের অলিম্পিকে ম্যারাথন সাঁতারে স্বর্ণ জিতে কিছুটা আবেগী হয়ে পড়েন রউয়েন্ডাল। প্যারিসে জেতা স্বর্ণ রিওকে উৎসর্গ করেন।

অলিম্পিকে প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে ম্যারাথনে দুটি স্বর্ণ জিতেছেন ৩০ বর্ষী ডাচ সাঁতারু। বলছেন, ‘এবছরের শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছিল। দুবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া। কিন্তু গত মে মাসে আমার ছোট্ট কুকুরের মৃত্যু হয়। শোকে তিন সপ্তাহ সাঁতারের অনুশীলন করিনি। সে আমার ছোট্ট শিশু ছিল।’

‘আমার বাবা বলেন, আরেকবার সাঁতারে নামো, সবকিছু দিয়ে তার (রিও) জন্য লড়ো। রিওর কাজকর্ম শেষ হওয়ার তিনদিন পর একটা ট্যাটু এঁকে নিয়েছিলাম হাতে। নিজেকে বলি, আমার পুরো হৃদয় দিয়ে তার জন্য সাঁতারে লড়াই করব। আমি পেরেছি এবং তার জন্যই স্বর্ণ জিতেছি।’

নিউজটি শেয়ার করুন

সোনা জিতে পোষা কুকুরকে উৎসর্গ সাঁতারুর

আপডেট সময় : ০২:৪৪:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

প্যারিস অলিম্পিকে মেয়েদের ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন সাঁতারে ২ ঘণ্টা ৩ মিনিট ৩৪.২ সেকেন্ড সময় নিয়ে নেদারল্যান্ডসকে স্বর্ণপদক এনে দেন শ্যারন ফন রউয়েন্ডাল। পদক নিজের পোষা কুকুর ‘রিওকে’ উৎসর্গ করেছেন ডাচ সাঁতারু।

ব্রাজিলের রিওতে ২০১৬ অলিম্পিকে সাঁতারে স্বর্ণ জিতেছিলেন নেদারল্যান্ডসের তারকা অ্যাথলেট। এরপর আদরের পোষা কুকুরের নাম দেন ‘রিও’। এবছরের মে মাসে কুকুরটি মারা যায়, এবারের অলিম্পিকে ম্যারাথন সাঁতারে স্বর্ণ জিতে কিছুটা আবেগী হয়ে পড়েন রউয়েন্ডাল। প্যারিসে জেতা স্বর্ণ রিওকে উৎসর্গ করেন।

অলিম্পিকে প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে ম্যারাথনে দুটি স্বর্ণ জিতেছেন ৩০ বর্ষী ডাচ সাঁতারু। বলছেন, ‘এবছরের শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছিল। দুবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া। কিন্তু গত মে মাসে আমার ছোট্ট কুকুরের মৃত্যু হয়। শোকে তিন সপ্তাহ সাঁতারের অনুশীলন করিনি। সে আমার ছোট্ট শিশু ছিল।’

‘আমার বাবা বলেন, আরেকবার সাঁতারে নামো, সবকিছু দিয়ে তার (রিও) জন্য লড়ো। রিওর কাজকর্ম শেষ হওয়ার তিনদিন পর একটা ট্যাটু এঁকে নিয়েছিলাম হাতে। নিজেকে বলি, আমার পুরো হৃদয় দিয়ে তার জন্য সাঁতারে লড়াই করব। আমি পেরেছি এবং তার জন্যই স্বর্ণ জিতেছি।’