০৫:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারি বৃষ্টিতেও রাজধানীতে সবজি সরবরাহ স্বাভাবিক

দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যায় বিপর্যস্ত হয়েছে জনজীবন। তবে, এখন পর্যন্ত সরবরাহ ঠিক আছে রাজধানীর সবজির বাজারগুলোতে। কিন্তু বৃষ্টির কারণে সংরক্ষণ করতে না পারায় পাইকারিতে কম দামে বিক্রি হচ্ছে প্রায় সব সবজি। তবে, আরও বৃষ্টির পূর্বাভাসে শঙ্কা রয়েছে দাম বাড়ার।

প্রবল বৃষ্টির রাতেও থেমে নেই কারওয়ান বাজারের কর্মব্যস্ততা। সারাদেশ থেকে ট্রাকে করে হরেক রকম সবজি এসেছে বাজারে, তাই জমা করা হচ্ছে আড়তে। যেন দম ফেলানোর ফুরসত নেই বাজার কর্মীদের।

রাজধানীর সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজারে দিন ফুরালেই রাতের গভীরতার সাথে সরব পুরো এলাকা। সবজির ট্রাক দেখা মাত্রই তুমুল হাঁকডাক বাজারজুড়ে।

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সৃষ্ট লঘুচাপে ভাদ্রের শুরুতেও রয়ে গেছে বর্ষাকালের আবহ। দেশের বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তবে, এখনও পর্যন্ত বৈরি আবহাওয়ার প্রভাব তেমন পড়েনি সবজির বাজারে।

একজন সবজি ব্যবসায়ী বলেন, ‘ঠিকঠাক ট্রাক আসছে। আমার নিজেরই প্রতিদিন এক ট্রাক সবজি আসে। আমাদের কোনো সমস্যা নেই।’

প্রয়োজনের তুলনায় সরবরাহ বেশি হওয়া এবং বৃষ্টির কারণে তা সংরক্ষণ করতে না পারায় কেনা দামের থেকেও কমে সবজি বিক্রি করতে হচ্ছে পাইকারদের। তবে, আগামী দু-একদিন বৃষ্টি থাকলে শঙ্কা রয়েছে সবজির বাজারে প্রভাবের।

একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘বন্যা তো দুইদিন হলে শুরু হলো, সামনে পণ্যের দাম বেড়ে যাবে। যে দামে কিনে আনা হয়, এখানে তার থেকে চার থেকে পাঁচ টাকা কেজিতে লসে বিক্রি করা হয়।’

তবে বন্যার প্রভাব কিছুটা পড়েছে কাঁচামরিচের বাজারে। সরবরাহ কম থাকায় পাইকারিতে কেজিপ্রতি দাম ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা করে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচা পেঁপে, বরবটি, পটল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, ঢেঁড়স, করলাসহ প্রায় সকল সবজি আগে দামে বিক্রি হচ্ছে।

বিশ্বমঞ্চে মাহফুজকে বিপ্লবের ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচয় করালেন ড. ইউনূস

ভারি বৃষ্টিতেও রাজধানীতে সবজি সরবরাহ স্বাভাবিক

আপডেট : ১২:৫৩:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪

দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যায় বিপর্যস্ত হয়েছে জনজীবন। তবে, এখন পর্যন্ত সরবরাহ ঠিক আছে রাজধানীর সবজির বাজারগুলোতে। কিন্তু বৃষ্টির কারণে সংরক্ষণ করতে না পারায় পাইকারিতে কম দামে বিক্রি হচ্ছে প্রায় সব সবজি। তবে, আরও বৃষ্টির পূর্বাভাসে শঙ্কা রয়েছে দাম বাড়ার।

প্রবল বৃষ্টির রাতেও থেমে নেই কারওয়ান বাজারের কর্মব্যস্ততা। সারাদেশ থেকে ট্রাকে করে হরেক রকম সবজি এসেছে বাজারে, তাই জমা করা হচ্ছে আড়তে। যেন দম ফেলানোর ফুরসত নেই বাজার কর্মীদের।

রাজধানীর সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজারে দিন ফুরালেই রাতের গভীরতার সাথে সরব পুরো এলাকা। সবজির ট্রাক দেখা মাত্রই তুমুল হাঁকডাক বাজারজুড়ে।

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সৃষ্ট লঘুচাপে ভাদ্রের শুরুতেও রয়ে গেছে বর্ষাকালের আবহ। দেশের বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তবে, এখনও পর্যন্ত বৈরি আবহাওয়ার প্রভাব তেমন পড়েনি সবজির বাজারে।

একজন সবজি ব্যবসায়ী বলেন, ‘ঠিকঠাক ট্রাক আসছে। আমার নিজেরই প্রতিদিন এক ট্রাক সবজি আসে। আমাদের কোনো সমস্যা নেই।’

প্রয়োজনের তুলনায় সরবরাহ বেশি হওয়া এবং বৃষ্টির কারণে তা সংরক্ষণ করতে না পারায় কেনা দামের থেকেও কমে সবজি বিক্রি করতে হচ্ছে পাইকারদের। তবে, আগামী দু-একদিন বৃষ্টি থাকলে শঙ্কা রয়েছে সবজির বাজারে প্রভাবের।

একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘বন্যা তো দুইদিন হলে শুরু হলো, সামনে পণ্যের দাম বেড়ে যাবে। যে দামে কিনে আনা হয়, এখানে তার থেকে চার থেকে পাঁচ টাকা কেজিতে লসে বিক্রি করা হয়।’

তবে বন্যার প্রভাব কিছুটা পড়েছে কাঁচামরিচের বাজারে। সরবরাহ কম থাকায় পাইকারিতে কেজিপ্রতি দাম ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা করে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচা পেঁপে, বরবটি, পটল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, ঢেঁড়স, করলাসহ প্রায় সকল সবজি আগে দামে বিক্রি হচ্ছে।