ঢাকা ০৫:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫, ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিডিআর বিদ্রোহ মামলা: ১৭ জন পাবলিক প্রসিকিউটরের নিয়োগ বাতিল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:১৭:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৩৮১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিডিআর বিদ্রোহের সময় বিস্ফোরক মামলায় ১৭ জন পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি) নিয়োগ বাতিল করেছে আইন মন্ত্রণালয়। আজ (সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর) সকালে এই ১৭ জন পিপি বাতিলের আদেশ দেয় মন্ত্রণালয়।

সোমবার চীফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। বিডিআর বিদ্রোহের বিচার দ্রুত শুরু করা হবে বলেও জানান তিনি।

আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগের এক আদেশে বলা হয়েছে, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) লালবাগ থানায় ২০০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি করা বিডিআর বিদ্রোহ বিস্ফোরক দ্রব্য মামলার ১৭ জন বিশেষ প্রসিকিউটরের নিয়োগ বাতিল হলো।’

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ ও ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন নিহত হন।

এই ঘটনার চার বছর পর ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারিক আদালতে হত্যা মামলার রায় হয়। এখন পর্যন্ত এ মামলাতেই বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ আসামি ৮৫০ জন বিডিআর সদস্যের বিচার হয়।

এরমধ্যে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় ১৫২ জনকে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ১৬০ জন ও বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয় ২৫৬ জনকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিডিআর বিদ্রোহ মামলা: ১৭ জন পাবলিক প্রসিকিউটরের নিয়োগ বাতিল

আপডেট সময় : ০৩:১৭:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বিডিআর বিদ্রোহের সময় বিস্ফোরক মামলায় ১৭ জন পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি) নিয়োগ বাতিল করেছে আইন মন্ত্রণালয়। আজ (সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর) সকালে এই ১৭ জন পিপি বাতিলের আদেশ দেয় মন্ত্রণালয়।

সোমবার চীফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। বিডিআর বিদ্রোহের বিচার দ্রুত শুরু করা হবে বলেও জানান তিনি।

আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগের এক আদেশে বলা হয়েছে, ‘ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) লালবাগ থানায় ২০০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি করা বিডিআর বিদ্রোহ বিস্ফোরক দ্রব্য মামলার ১৭ জন বিশেষ প্রসিকিউটরের নিয়োগ বাতিল হলো।’

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ ও ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন নিহত হন।

এই ঘটনার চার বছর পর ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারিক আদালতে হত্যা মামলার রায় হয়। এখন পর্যন্ত এ মামলাতেই বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ আসামি ৮৫০ জন বিডিআর সদস্যের বিচার হয়।

এরমধ্যে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় ১৫২ জনকে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ১৬০ জন ও বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয় ২৫৬ জনকে।