ঢাকা ০১:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

আন্তর্জাতিক বাজারে অবশেষে চিনির দাম কমলো

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৭:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪২৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আন্তর্জাতিক বাজারে গত কিছুদিন ধরেই চিনির মূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। একপর্যায়ে তা বিগত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে উঠেছিল। অবশেষে বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) খাদ্যপণ্যটির দাম কমলো।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারভিত্তিক প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম নাসডাকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, বিশ্বের শীর্ষ উৎপাদক ভারত ও থাইল্যান্ডে উৎপাদন কমতে পারে। এই আশঙ্কা চিনির দর হু হু করে বাড়ছিল।

তবে এরই মধ্যে বিশ্বের আরেক বৃহৎ উৎপাদক ব্রাজিলের আখের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে দেশটিতে চিনির উৎপাদন ব্যাপক হারে বাড়তে পারে। এমনটি হলে বিশ্ববাজারে সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। এই প্রত্যাশায় ভোগ্যপণ্যটির দরপতন ঘটেছে।

এদিন ইন্টারন্যাশনাল কন্টিনেন্টাল এক্সচেঞ্জে (আইসিই) আগামী অক্টোবরের অপরিশোধিত চিনির দর কমেছে শূন্য দশমিক ২৯ সেন্ট বা ১ দশমিক ১ শতাংশ। প্রতি পাউন্ডের দাম স্থির হয়েছে ২৬ দশমিক ০২ সেন্টে।

একই কর্মদিবসে আসছে অক্টোবরের সাদা চিনির দাম কমেছে ৭ ডলার ৪০ সেন্ট বা ১ শতাংশ। প্রতি মেট্রিক টনের দর নিষ্পত্তি হয়েছে ৭১০ ডলার ৭০ সেন্টে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি মাসের প্রথমার্ধে ব্রাজিলের মধ্য-দক্ষিণ অঞ্চলে চিনির উৎপাদন বেড়েছে ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ। সর্বমোট উৎপন্ন হয়েছে ৩ দশমিক ১২ মিলিয়ন টন। বিশ্ববিখ্যাত শিল্প গোষ্ঠী ইউনিকার উপাত্তে এই পরিসংখ্যান জানা গেছে।

বিশ্বখ্যাত মার্কিন আর্থিক প্রতিষ্ঠান এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কম্মোডিটির বিশ্লেষকদের এক জরিপে দেখা যায়। মোট ৩ দশমিক ১৯ মিলিয়ন টন চিনি উৎপাদন হতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আন্তর্জাতিক বাজারে অবশেষে চিনির দাম কমলো

আপডেট সময় : ০৮:৪৭:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক বাজারে গত কিছুদিন ধরেই চিনির মূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। একপর্যায়ে তা বিগত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে উঠেছিল। অবশেষে বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) খাদ্যপণ্যটির দাম কমলো।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারভিত্তিক প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম নাসডাকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, বিশ্বের শীর্ষ উৎপাদক ভারত ও থাইল্যান্ডে উৎপাদন কমতে পারে। এই আশঙ্কা চিনির দর হু হু করে বাড়ছিল।

তবে এরই মধ্যে বিশ্বের আরেক বৃহৎ উৎপাদক ব্রাজিলের আখের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে দেশটিতে চিনির উৎপাদন ব্যাপক হারে বাড়তে পারে। এমনটি হলে বিশ্ববাজারে সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। এই প্রত্যাশায় ভোগ্যপণ্যটির দরপতন ঘটেছে।

এদিন ইন্টারন্যাশনাল কন্টিনেন্টাল এক্সচেঞ্জে (আইসিই) আগামী অক্টোবরের অপরিশোধিত চিনির দর কমেছে শূন্য দশমিক ২৯ সেন্ট বা ১ দশমিক ১ শতাংশ। প্রতি পাউন্ডের দাম স্থির হয়েছে ২৬ দশমিক ০২ সেন্টে।

একই কর্মদিবসে আসছে অক্টোবরের সাদা চিনির দাম কমেছে ৭ ডলার ৪০ সেন্ট বা ১ শতাংশ। প্রতি মেট্রিক টনের দর নিষ্পত্তি হয়েছে ৭১০ ডলার ৭০ সেন্টে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি মাসের প্রথমার্ধে ব্রাজিলের মধ্য-দক্ষিণ অঞ্চলে চিনির উৎপাদন বেড়েছে ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ। সর্বমোট উৎপন্ন হয়েছে ৩ দশমিক ১২ মিলিয়ন টন। বিশ্ববিখ্যাত শিল্প গোষ্ঠী ইউনিকার উপাত্তে এই পরিসংখ্যান জানা গেছে।

বিশ্বখ্যাত মার্কিন আর্থিক প্রতিষ্ঠান এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কম্মোডিটির বিশ্লেষকদের এক জরিপে দেখা যায়। মোট ৩ দশমিক ১৯ মিলিয়ন টন চিনি উৎপাদন হতে পারে।