০৩:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোরিয়ার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক, আলোচনায় অর্থনৈতিক সহযোগিতা-বিনিয়োগ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

ঘণ্টাব্যাপী সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য তাজভীরুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।

সাক্ষাতের পর আবদুল মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বিনিয়োগের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে। আমরা খোলাখুলিভাবে কথা বলেছি। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ছাত্র-জনতার বিপ্লব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

মঈন খান বলেন, বিগত ১৭ বছর দেশ শুধু দুর্নীতিতে ছেয়ে গিয়েছিল তাই নয়, ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল; সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

কোরিয়া রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশে আসেনি উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, তারা অর্থনৈতিক সহযোগিতার উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছে। যেন উভয় দেশের জনগণ উপকৃত হতে পারে, সেটাই হচ্ছে কোরিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের মূলনীতি।

তিনি আরও বলেন, এই নীতি অনুসরণ করে দুই দেশের মধ্যে অতীতেও সম্পর্ক বজায় রেখেছি। ভবিষ্যতে যদি এ দেশের জনগণ বিএনপিকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয় তাহলে আমরা বাংলাদেশের মানুষ ও কোরিয়ার মানুষের স্বার্থ-সৌহার্দ্য বজায় রেখে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাব।

কোরিয়ার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক, আলোচনায় অর্থনৈতিক সহযোগিতা-বিনিয়োগ

আপডেট : ১১:০৬:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

ঘণ্টাব্যাপী সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য তাজভীরুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।

সাক্ষাতের পর আবদুল মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বিনিয়োগের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে। আমরা খোলাখুলিভাবে কথা বলেছি। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ছাত্র-জনতার বিপ্লব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

মঈন খান বলেন, বিগত ১৭ বছর দেশ শুধু দুর্নীতিতে ছেয়ে গিয়েছিল তাই নয়, ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল; সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

কোরিয়া রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশে আসেনি উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, তারা অর্থনৈতিক সহযোগিতার উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছে। যেন উভয় দেশের জনগণ উপকৃত হতে পারে, সেটাই হচ্ছে কোরিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের মূলনীতি।

তিনি আরও বলেন, এই নীতি অনুসরণ করে দুই দেশের মধ্যে অতীতেও সম্পর্ক বজায় রেখেছি। ভবিষ্যতে যদি এ দেশের জনগণ বিএনপিকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয় তাহলে আমরা বাংলাদেশের মানুষ ও কোরিয়ার মানুষের স্বার্থ-সৌহার্দ্য বজায় রেখে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাব।