০৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ব্যস্ত প্রতিমা তৈরির কারিগররা

হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজাকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন দেশের প্রতিমা তৈরির কারিগররা। কে কত ভালো প্রতিমা তৈরি করে ভক্তদের হৃদয় ছুঁতে পারেন তারই প্রস্তুতি চলছে মন্ডপে মন্ডপে। ক’দিন পরেই প্রতিমাতে পড়বে রং তুলির আঁচড়। এ বছর দুর্গোৎসবের সময় নিরাপত্তার বিষয়টির ওপর জোর দিচ্ছেন আয়োজকরা।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে পূজা আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। মন্ডপে মন্ডপে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ততা কারিগরদের। খড়, কাঠ, সুতা আর মাটি দিয়ে নিপুণ হাতে প্রতিমা গড়ছেন মৃৎশিল্পীরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে প্রতিমা গড়ার কাজ। মাটির কাজ শেষ হলেই রঙ-তুলির আঁচড়ে প্রাণ পাবে প্রতিটি প্রতিমা। ।

ফেনীতে এ বছর ১৪৭টি পুজা মন্ডবে দুর্গা পূজা হবে। তবে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় অনেক মন্ডপ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এসব এলাকায় সাধারণ ভাবে পূজার আয়োজন হবে।

প্রতিটি পুজা মন্ডপে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের প্রতি আহবান জানিয়েছেন জেলার পূজা উদযাপন পরিষদ ও ঐক্যপরিষদের নেতৃবৃন্দ।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক মন্দিরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত রাখতে বলা হয়েছে। এছাড়া নাশকতা ঠেকাতে একটি মনিটরিং সেলও গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

গাইবান্ধার সাত উপজেলায় মন্ডপ গুলোতে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। সামর্থ্য অনুযায়ী স্থানীয় ও অন্য জেলা থেকে কারিগর এনে প্রতিমা গড়ছেন পূজা মন্ডপ কমিটিগুলো।

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে পূজার সময় নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছেন উদযাপন কমিটির নেতারা।

এদিকে বরিশালেও শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রস্তুতি চলছে। শান্তিপূর্ণভাবে পূজা সম্পন্নের লক্ষ্যে মন্ডপগুলোতে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, আনসারসহ বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য নিয়োজিত রাখাসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে প্রশাসনের বৈঠকে।

দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ব্যস্ত প্রতিমা তৈরির কারিগররা

আপডেট : ০৫:০০:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজাকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন দেশের প্রতিমা তৈরির কারিগররা। কে কত ভালো প্রতিমা তৈরি করে ভক্তদের হৃদয় ছুঁতে পারেন তারই প্রস্তুতি চলছে মন্ডপে মন্ডপে। ক’দিন পরেই প্রতিমাতে পড়বে রং তুলির আঁচড়। এ বছর দুর্গোৎসবের সময় নিরাপত্তার বিষয়টির ওপর জোর দিচ্ছেন আয়োজকরা।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে পূজা আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। মন্ডপে মন্ডপে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ততা কারিগরদের। খড়, কাঠ, সুতা আর মাটি দিয়ে নিপুণ হাতে প্রতিমা গড়ছেন মৃৎশিল্পীরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে প্রতিমা গড়ার কাজ। মাটির কাজ শেষ হলেই রঙ-তুলির আঁচড়ে প্রাণ পাবে প্রতিটি প্রতিমা। ।

ফেনীতে এ বছর ১৪৭টি পুজা মন্ডবে দুর্গা পূজা হবে। তবে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় অনেক মন্ডপ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এসব এলাকায় সাধারণ ভাবে পূজার আয়োজন হবে।

প্রতিটি পুজা মন্ডপে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের প্রতি আহবান জানিয়েছেন জেলার পূজা উদযাপন পরিষদ ও ঐক্যপরিষদের নেতৃবৃন্দ।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক মন্দিরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত রাখতে বলা হয়েছে। এছাড়া নাশকতা ঠেকাতে একটি মনিটরিং সেলও গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

গাইবান্ধার সাত উপজেলায় মন্ডপ গুলোতে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। সামর্থ্য অনুযায়ী স্থানীয় ও অন্য জেলা থেকে কারিগর এনে প্রতিমা গড়ছেন পূজা মন্ডপ কমিটিগুলো।

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে পূজার সময় নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছেন উদযাপন কমিটির নেতারা।

এদিকে বরিশালেও শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রস্তুতি চলছে। শান্তিপূর্ণভাবে পূজা সম্পন্নের লক্ষ্যে মন্ডপগুলোতে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, আনসারসহ বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য নিয়োজিত রাখাসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে প্রশাসনের বৈঠকে।