ঢাকা ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

প্রকল্পের মেয়াদ শেষ, সেতুর অগ্রগতি ১৫ শতাংশ

খুলনা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৩:২৯:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৩৫৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও খুলনার ভৈরব সেতুর কাজ হয়েছে মাত্র ১৫ শতাংশ। সেতুর অ্যাপ্রোচ রোড, সার্ভিস রোড ও ড্রেন নির্মাণসহ অন্যান্য কাজ শুরুই হয়নি। কিছু জটিলতার কারণে সেতুটি নির্মাণ কাজের অগ্রগতি হয়নি। জটিলতা কাটিয়ে আবারও সেতুটির নির্মাণ শুরু হয়েছে।

খুলনা মহানগরী থেকে দিঘলিয়া উপজেলাকে পৃথক করেছে ভৈরব নদ। জেলা শহরে যেতে এই উপজেলার বাসিন্দাকে নির্ভর করতে হয় নৌকা ও ফেরির ওপর। এই দুর্ভোগ লাঘবে ২০২০ সালে সেতু নির্মাণের জন্য ৬১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয় তৎকালীন সরকার। চার বছরের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা, তবে সাড়ে তিন বছরে প্রকল্পের মাত্র ১৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে।

সেতুর ৫৮টি পিলার কলামের মধ্যে নির্মাণ হয়েছে মাত্র ২০টি। ২৮টি পিয়ার ক্যাপের মধ্যে কাজ শেষ হয়েছে ৮টির। অ্যাপ্রোচ রোড, সার্ভিস রোড, আরসিসি বক্স কালভার্ট ও ড্রেন নির্মাণসহ অন্যন্য কাজ শুরুই হয়নি। এতে হতাশ সাধারণ মানুষ। সড়ক বিভাগের তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ জানিয়েছেন, ভৈরব সেতু প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সেতুর পুর্ণাঙ্গ সুফল পেতে হলে আগের নকশা কিছুটা পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলেও জানান এই প্রকৌশলী।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রকল্পের মেয়াদ শেষ, সেতুর অগ্রগতি ১৫ শতাংশ

আপডেট সময় : ০৩:২৯:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও খুলনার ভৈরব সেতুর কাজ হয়েছে মাত্র ১৫ শতাংশ। সেতুর অ্যাপ্রোচ রোড, সার্ভিস রোড ও ড্রেন নির্মাণসহ অন্যান্য কাজ শুরুই হয়নি। কিছু জটিলতার কারণে সেতুটি নির্মাণ কাজের অগ্রগতি হয়নি। জটিলতা কাটিয়ে আবারও সেতুটির নির্মাণ শুরু হয়েছে।

খুলনা মহানগরী থেকে দিঘলিয়া উপজেলাকে পৃথক করেছে ভৈরব নদ। জেলা শহরে যেতে এই উপজেলার বাসিন্দাকে নির্ভর করতে হয় নৌকা ও ফেরির ওপর। এই দুর্ভোগ লাঘবে ২০২০ সালে সেতু নির্মাণের জন্য ৬১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয় তৎকালীন সরকার। চার বছরের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা, তবে সাড়ে তিন বছরে প্রকল্পের মাত্র ১৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে।

সেতুর ৫৮টি পিলার কলামের মধ্যে নির্মাণ হয়েছে মাত্র ২০টি। ২৮টি পিয়ার ক্যাপের মধ্যে কাজ শেষ হয়েছে ৮টির। অ্যাপ্রোচ রোড, সার্ভিস রোড, আরসিসি বক্স কালভার্ট ও ড্রেন নির্মাণসহ অন্যন্য কাজ শুরুই হয়নি। এতে হতাশ সাধারণ মানুষ। সড়ক বিভাগের তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ জানিয়েছেন, ভৈরব সেতু প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সেতুর পুর্ণাঙ্গ সুফল পেতে হলে আগের নকশা কিছুটা পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলেও জানান এই প্রকৌশলী।