ঢাকা ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সাত বছরেও শেষ হয়নি সেতুর কাজ

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৩:০৫:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৩৫২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় কীর্তিনাশা নদীর ওপর সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি সাত বছরেও। দুইবার ঠিকাদার পরিবর্তন করে কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৬০ ভাগ। এদিকে, নতুন সেতু নির্মাণের আগে পুরোনো সেতুটি ভেঙে ফেলায় খেয়া নৌকা বা ট্রলারে নদী পার হতে গিয়ে প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। দ্রুত সেতু নির্মাণ কাজ শেষ করার দাবি স্থানীয়দের।

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় কীর্তিনাশা নদীর ওপর ভাষা সৈনিক গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। ১০৫ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণের দায়িত্ব পায় ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠান নাভানা কনস্ট্রাকশন। ২০১৯ সালে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তা না করেই চলে যায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।

এরপর ২০২১ সালে কোহিনুর এন্টারপ্রাইজ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানকে কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়। সেই মেয়াদও শেষ হয় গত জুনে। তবে শেষ হয়নি প্রকল্পের কাজ। গত সাত বছরে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৬০ ভাগ।

নতুন সেতু নির্মাণের আগে পুরোনো সেতুটি ভেঙে ফেলায় ভোগান্তিতে পড়েছে দুই উপজেলার মানুষ।মূল সেতুর নির্মাণে আরও এক বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছে শরীয়তপুর এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী রাফেউল ইসলাম । দ্রুত সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ করার দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

সাত বছরেও শেষ হয়নি সেতুর কাজ

আপডেট সময় : ০৩:০৫:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় কীর্তিনাশা নদীর ওপর সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি সাত বছরেও। দুইবার ঠিকাদার পরিবর্তন করে কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৬০ ভাগ। এদিকে, নতুন সেতু নির্মাণের আগে পুরোনো সেতুটি ভেঙে ফেলায় খেয়া নৌকা বা ট্রলারে নদী পার হতে গিয়ে প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। দ্রুত সেতু নির্মাণ কাজ শেষ করার দাবি স্থানীয়দের।

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় কীর্তিনাশা নদীর ওপর ভাষা সৈনিক গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। ১০৫ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণের দায়িত্ব পায় ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠান নাভানা কনস্ট্রাকশন। ২০১৯ সালে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তা না করেই চলে যায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।

এরপর ২০২১ সালে কোহিনুর এন্টারপ্রাইজ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানকে কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়। সেই মেয়াদও শেষ হয় গত জুনে। তবে শেষ হয়নি প্রকল্পের কাজ। গত সাত বছরে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৬০ ভাগ।

নতুন সেতু নির্মাণের আগে পুরোনো সেতুটি ভেঙে ফেলায় ভোগান্তিতে পড়েছে দুই উপজেলার মানুষ।মূল সেতুর নির্মাণে আরও এক বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছে শরীয়তপুর এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী রাফেউল ইসলাম । দ্রুত সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ করার দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা।