ঢাকা ১২:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা বলল আমেরিকা

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আমেরিকা বাংলাদেশের জনগণের মত প্রকাশ, সমাবেশের স্বাধীনতার মতো মৌলিক স্বাধীনতা চর্চায় বিশ্বাস করে। স্থানীয় সময় সোমবার নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে প্রশ্ন করলে এ কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক জানতে চান, বাংলাদেশ পুলিশ সন্ত্রাসবিরোধী আইন ব্যবহার করে ছাত্রলীগ, ছাত্রলীগের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার জন্য গ্রেপ্তার করেছে। তারা সম্প্রতি এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করেছে। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক মত প্রকাশের ওপর এমন কর্মকাণ্ডের প্রভাবকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে দেখে? বাংলাদেশে ন্যায্য রাজনৈতিক প্রক্রিয়া এবং নাগরিক স্বাধীনতাকে সমর্থন করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কী পদক্ষেপ নেবে?

এর জবাবে মিলার বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের জনগণের মত প্রকাশ, সমাবেশের স্বাধীনতার মতো মৌলিক স্বাধীনতা চর্চায় বিশ্বাস করি। বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন দল যেই থাকুক না কেন, আমাদের বিশ্বাস এটিই এবং আমরা এই মঞ্চ থেকে তা বহুবার স্পষ্ট করেছি।’

সংবাদ সম্মেলনে ২৫২ জন এসআই বহিষ্কারের বিষয়টি নিয়েও মিলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়। ওই প্রশ্নে সাংবাদিক বলেন, বাংলাদেশে ২৫২ জন পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টরকে চূড়ান্ত নিয়োগ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে,সমস্ত হিন্দু অফিসারকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ধর্মীয় বৈষম্যের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কী কোনো প্রতিক্রিয়া আছে?

এর জবাবে মিলার বলেন, আমি এই বিষয়ক প্রতিবেদনটি দেখিনি। তবে আমরা বাংলাদেশে বা বিশ্বের যে কোনো জায়গায় যে কোনো ধর্মীয় বৈষম্যের বিরোধিতা করব।

নিউজটি শেয়ার করুন

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা বলল আমেরিকা

আপডেট সময় : ১১:০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪

আমেরিকা বাংলাদেশের জনগণের মত প্রকাশ, সমাবেশের স্বাধীনতার মতো মৌলিক স্বাধীনতা চর্চায় বিশ্বাস করে। স্থানীয় সময় সোমবার নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে প্রশ্ন করলে এ কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক জানতে চান, বাংলাদেশ পুলিশ সন্ত্রাসবিরোধী আইন ব্যবহার করে ছাত্রলীগ, ছাত্রলীগের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার জন্য গ্রেপ্তার করেছে। তারা সম্প্রতি এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করেছে। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক মত প্রকাশের ওপর এমন কর্মকাণ্ডের প্রভাবকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে দেখে? বাংলাদেশে ন্যায্য রাজনৈতিক প্রক্রিয়া এবং নাগরিক স্বাধীনতাকে সমর্থন করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কী পদক্ষেপ নেবে?

এর জবাবে মিলার বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের জনগণের মত প্রকাশ, সমাবেশের স্বাধীনতার মতো মৌলিক স্বাধীনতা চর্চায় বিশ্বাস করি। বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন দল যেই থাকুক না কেন, আমাদের বিশ্বাস এটিই এবং আমরা এই মঞ্চ থেকে তা বহুবার স্পষ্ট করেছি।’

সংবাদ সম্মেলনে ২৫২ জন এসআই বহিষ্কারের বিষয়টি নিয়েও মিলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়। ওই প্রশ্নে সাংবাদিক বলেন, বাংলাদেশে ২৫২ জন পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টরকে চূড়ান্ত নিয়োগ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে,সমস্ত হিন্দু অফিসারকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ধর্মীয় বৈষম্যের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কী কোনো প্রতিক্রিয়া আছে?

এর জবাবে মিলার বলেন, আমি এই বিষয়ক প্রতিবেদনটি দেখিনি। তবে আমরা বাংলাদেশে বা বিশ্বের যে কোনো জায়গায় যে কোনো ধর্মীয় বৈষম্যের বিরোধিতা করব।