ঢাকা ০১:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পুরুষের একাধিক প্রেমিকা থাকা বাধ্যতামূলক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৬:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৭০৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রেমের ক্ষেত্রে অনেকেই গোপনীয়তা অবলম্বন করে চান। আবার কেউ যদি একের অধিক প্রেম করে তাহলে তো কথাই নেই। সব সময়ই সে একটা শঙ্কার মধ্যে বাস করে। তবে চীনে গুয়াংঝায়ের ডংগুয়ান শহরের চিত্র ভিন্ন। এখানে পুরুষদের একাধিক সঙ্গী থাকাই নিয়ম।

এই শহরে কোনো পুরুষের একজন সঙ্গী থাকার নিয়ম নেই। প্রত্যেকেরই অন্ততপক্ষে দু থেকে তিনজন প্রেমিকা থাকা চাই। এজন্য এ শহরকে বহুগামী শহরের খেতাব দেওয়া হয়েছে। কারণ কোনো পুরুষের একজন প্রেমিকা থাকা অত্যন্ত লজ্জাজনক ৷ তাই এ শহরের পুরুষরা একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান।

পুরুষদের একাধিক প্রেমিকার ক্ষেত্রে আপত্তি নেই এখানকার নারীদেরও। সমাজের স্বার্থেই তাদের দুই থেকে তিনটি প্রেমিকা রয়েছে। কিন্তু কেন এমন নিয়ম?

পরিসংখ্যান বলছে, এই নিয়মের জন্য দায়ী ওই অঞ্চলের নারী ও পুরুষের অনুপাত। এই শহরে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষ রয়েছে ৮৫ জন। এছাড়া এই শহরে একাধিক উৎপাদন সংস্থার কারখানা রয়েছে। সেখানে পুরুষদের বদলে নারী কর্মী নিয়োগ করতে বেশি উৎসাহী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তাদের দাবি কাজের ক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি উৎসাহী, দক্ষ এবং বিশ্বস্ত৷ এই ধারণার কারণে বিভিন্ন শহর থেকে বিভিন্ন সংস্থা সেখানে নারীকর্মী খুঁজতে আসে। আর সেই কারণে এই শহরে পুরুষদের তুলনায় নারীর সংখ্যা অসম হারে বেড়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, এই শহরে কাজের তুলনায় বান্ধবী খুঁজে পাওয়া অনেক সহজ। এখানকার নারীরা যেমন সুন্দর তেমনি মিশুক। ফলে তারা একে অপরের বন্ধু হয়ে যান খুব সহজে। তবে এ অঞ্চলে পুরুষদের পক্ষ কাজ পাওয়া কঠিন। আবার কাজ যোগাতে পারলেও দেওয়া হয় না পারিশ্রমিক। সূত্র: ইয়াহু নিউজ

নিউজটি শেয়ার করুন

পুরুষের একাধিক প্রেমিকা থাকা বাধ্যতামূলক

আপডেট সময় : ০৮:৩৬:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ অক্টোবর ২০২৩

প্রেমের ক্ষেত্রে অনেকেই গোপনীয়তা অবলম্বন করে চান। আবার কেউ যদি একের অধিক প্রেম করে তাহলে তো কথাই নেই। সব সময়ই সে একটা শঙ্কার মধ্যে বাস করে। তবে চীনে গুয়াংঝায়ের ডংগুয়ান শহরের চিত্র ভিন্ন। এখানে পুরুষদের একাধিক সঙ্গী থাকাই নিয়ম।

এই শহরে কোনো পুরুষের একজন সঙ্গী থাকার নিয়ম নেই। প্রত্যেকেরই অন্ততপক্ষে দু থেকে তিনজন প্রেমিকা থাকা চাই। এজন্য এ শহরকে বহুগামী শহরের খেতাব দেওয়া হয়েছে। কারণ কোনো পুরুষের একজন প্রেমিকা থাকা অত্যন্ত লজ্জাজনক ৷ তাই এ শহরের পুরুষরা একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান।

পুরুষদের একাধিক প্রেমিকার ক্ষেত্রে আপত্তি নেই এখানকার নারীদেরও। সমাজের স্বার্থেই তাদের দুই থেকে তিনটি প্রেমিকা রয়েছে। কিন্তু কেন এমন নিয়ম?

পরিসংখ্যান বলছে, এই নিয়মের জন্য দায়ী ওই অঞ্চলের নারী ও পুরুষের অনুপাত। এই শহরে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষ রয়েছে ৮৫ জন। এছাড়া এই শহরে একাধিক উৎপাদন সংস্থার কারখানা রয়েছে। সেখানে পুরুষদের বদলে নারী কর্মী নিয়োগ করতে বেশি উৎসাহী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তাদের দাবি কাজের ক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি উৎসাহী, দক্ষ এবং বিশ্বস্ত৷ এই ধারণার কারণে বিভিন্ন শহর থেকে বিভিন্ন সংস্থা সেখানে নারীকর্মী খুঁজতে আসে। আর সেই কারণে এই শহরে পুরুষদের তুলনায় নারীর সংখ্যা অসম হারে বেড়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, এই শহরে কাজের তুলনায় বান্ধবী খুঁজে পাওয়া অনেক সহজ। এখানকার নারীরা যেমন সুন্দর তেমনি মিশুক। ফলে তারা একে অপরের বন্ধু হয়ে যান খুব সহজে। তবে এ অঞ্চলে পুরুষদের পক্ষ কাজ পাওয়া কঠিন। আবার কাজ যোগাতে পারলেও দেওয়া হয় না পারিশ্রমিক। সূত্র: ইয়াহু নিউজ