ঢাকা ০৮:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

নিত্যপণ্য ও সারের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ আছে: অর্থ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৮:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৪৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, চাল-চিনি-গমসহ রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আনতে অনুমোদন দিয়েছি, অতি শিগগিরই যেন এগুলো আনা হয়। এগুলোর জন্য পর্যাপ্ত অর্থের বরাদ্দ আছে।

বুধবার (৬ নভেম্বর) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, আমরা নিশ্চিত করেছি, চাল-গমসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, যেমন রোজার জন্য ডাল ও খেজুরের বরাদ্দের সমস্যা হবে না। কোনো ব্যাপারেই যেন ভোগ্যপণ্য বা ভোক্তাদের কোনো সমস্যা না হয়।

উপদেষ্টা বলেন, এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুত কি অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলোর বিষয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতে বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।

তিনি বলেন, আমরা চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুত আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তারচেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়, তাহলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।

তিনি বলেন, আসন্ন রোজায় যেন পণ্যের দাম না বাড়ে সে কারণে দ্রুতই আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ছোলা, ডাল, চিনির তেল এবং খেজুর যেন দেশে ঠিক সময় আমদানি হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

নিত্যপণ্য ও সারের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ আছে: অর্থ উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৩:৫৮:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, চাল-চিনি-গমসহ রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আনতে অনুমোদন দিয়েছি, অতি শিগগিরই যেন এগুলো আনা হয়। এগুলোর জন্য পর্যাপ্ত অর্থের বরাদ্দ আছে।

বুধবার (৬ নভেম্বর) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, আমরা নিশ্চিত করেছি, চাল-গমসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, যেমন রোজার জন্য ডাল ও খেজুরের বরাদ্দের সমস্যা হবে না। কোনো ব্যাপারেই যেন ভোগ্যপণ্য বা ভোক্তাদের কোনো সমস্যা না হয়।

উপদেষ্টা বলেন, এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুত কি অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলোর বিষয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতে বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।

তিনি বলেন, আমরা চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুত আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তারচেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়, তাহলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।

তিনি বলেন, আসন্ন রোজায় যেন পণ্যের দাম না বাড়ে সে কারণে দ্রুতই আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ছোলা, ডাল, চিনির তেল এবং খেজুর যেন দেশে ঠিক সময় আমদানি হয়।