ঢাকা ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

হাতকড়া না পড়ানোর অনুরোধ শাজাহান খানের

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০২:৪১:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৫৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আদালতে শুনানি চলাকালীন সময়ে সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিচারকের কাছে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আদালতে আমরা যারা উপস্থিত আছি সবাই কয়েকবারের এমপি ও মন্ত্রী। আমার বাবাও এমপি ছিলেন। আমাদের হাতকড়া পরিয়ে কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে। যা আমাদের জন্য লজ্জার। তাই আমাদের হাতকড়া না পরানোর অনুরোধ।’

আজ (সোমবার, ১১ নভেম্বর) সকালে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে ঢাকার আদালতে তোলা হলে তিনি বিচারকের কাছে এ কথা বলেন।

এদিন পল্টন, যাত্রাবাড়ী ও মিরপুর থানার একাধিক মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানো হয় সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, শাজাহান খান, সাবেক এমপি আহমেদ হোসেন, আব্দুস সোবহান গোলাপসহ আটজনকে।

পরে শুনানি শেষে তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। এর আগে তারা প্রত্যেকে একাধিক হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় কয়েক দফায় রিমান্ডে ছিলেন।

শুনানি শেষে, শাজাহান খানের বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে, মিথ্যা মামলা দিয়ে বিরোধী রাজনীতিবিদদের গ্রেপ্তার করে হাতকড়া, ও ডান্ডা বেড়িও পরিয়েছেন, নানাভাবে হয়রানি করেছেন। এমন ইতিহাস আছে। তারা এখন অতীত ইতিহাস ভুলে গেছে মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে তারা যেহেতু হত্যা মামলার আসামি তাদের হাতকড়া পরানো একটি স্বাভাবিক বিষয়। আদালত তার মৌখিক আবেদন শুনেছেন এবং বিচারক তার কথা ভেবে দেখবেন বলেছেন।’

নিউজটি শেয়ার করুন

হাতকড়া না পড়ানোর অনুরোধ শাজাহান খানের

আপডেট সময় : ০২:৪১:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

আদালতে শুনানি চলাকালীন সময়ে সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিচারকের কাছে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আদালতে আমরা যারা উপস্থিত আছি সবাই কয়েকবারের এমপি ও মন্ত্রী। আমার বাবাও এমপি ছিলেন। আমাদের হাতকড়া পরিয়ে কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে। যা আমাদের জন্য লজ্জার। তাই আমাদের হাতকড়া না পরানোর অনুরোধ।’

আজ (সোমবার, ১১ নভেম্বর) সকালে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে ঢাকার আদালতে তোলা হলে তিনি বিচারকের কাছে এ কথা বলেন।

এদিন পল্টন, যাত্রাবাড়ী ও মিরপুর থানার একাধিক মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানো হয় সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, শাজাহান খান, সাবেক এমপি আহমেদ হোসেন, আব্দুস সোবহান গোলাপসহ আটজনকে।

পরে শুনানি শেষে তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। এর আগে তারা প্রত্যেকে একাধিক হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় কয়েক দফায় রিমান্ডে ছিলেন।

শুনানি শেষে, শাজাহান খানের বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে, মিথ্যা মামলা দিয়ে বিরোধী রাজনীতিবিদদের গ্রেপ্তার করে হাতকড়া, ও ডান্ডা বেড়িও পরিয়েছেন, নানাভাবে হয়রানি করেছেন। এমন ইতিহাস আছে। তারা এখন অতীত ইতিহাস ভুলে গেছে মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে তারা যেহেতু হত্যা মামলার আসামি তাদের হাতকড়া পরানো একটি স্বাভাবিক বিষয়। আদালত তার মৌখিক আবেদন শুনেছেন এবং বিচারক তার কথা ভেবে দেখবেন বলেছেন।’