ঢাকা ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘বিপ্লবী গণজোট’ নামে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:৫৬:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৪১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২২ দফা সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দেশে নতুন রাজনৈতিক জোট ‘বিপ্লবী গণজোট’ আত্মপ্রকাশ করেছে। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ছয়টি রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন মিলে এ জোটের ঘোষণা দেওয়া হয়।

জোটের সমন্বয়ক আব্দুল মুনেম লিখিত বক্তৃতায় ২২ দফা সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রস্তাব হলো, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈধতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব প্রদান, বিদ্যমান সংবিধান স্থগিত করে অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান ঘোষণা, এবং এ সংবিধানের বৈধতা নিশ্চিত করতে গণভোটের আয়োজন।

সংবাদ সম্মেলনে জোটের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন গণ মুক্তি পার্টির আব্দুল মুনেম, গ্রিন পার্টির মো. মোজাম্মেল হক, সর্বজনীন দলের নূর মোহাম্মদ মনির, বিপ্লবী গরিব পার্টির মো. দিদার হোসেন, বাংলাদেশ পাঠক ফোরামের জসীম উদ্দীন রাজা এবং প্রয়াত নেতা স্মৃতি সংসদের অলক চৌধুরী।

সংগঠনটির নেতারা জানান, দেশকে বৈষম্যহীন ও গণতান্ত্রিক ধারায় পরিচালিত করতে সংস্কারের বিকল্প নেই। তারা আশাবাদী, বিপ্লবী গণজোটের এ প্রস্তাবনা দেশজুড়ে নতুন রাজনৈতিক আলোচনার সূত্রপাত করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘বিপ্লবী গণজোট’ নামে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ

আপডেট সময় : ১০:৫৬:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২২ দফা সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দেশে নতুন রাজনৈতিক জোট ‘বিপ্লবী গণজোট’ আত্মপ্রকাশ করেছে। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ছয়টি রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন মিলে এ জোটের ঘোষণা দেওয়া হয়।

জোটের সমন্বয়ক আব্দুল মুনেম লিখিত বক্তৃতায় ২২ দফা সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রস্তাব হলো, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈধতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব প্রদান, বিদ্যমান সংবিধান স্থগিত করে অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান ঘোষণা, এবং এ সংবিধানের বৈধতা নিশ্চিত করতে গণভোটের আয়োজন।

সংবাদ সম্মেলনে জোটের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন গণ মুক্তি পার্টির আব্দুল মুনেম, গ্রিন পার্টির মো. মোজাম্মেল হক, সর্বজনীন দলের নূর মোহাম্মদ মনির, বিপ্লবী গরিব পার্টির মো. দিদার হোসেন, বাংলাদেশ পাঠক ফোরামের জসীম উদ্দীন রাজা এবং প্রয়াত নেতা স্মৃতি সংসদের অলক চৌধুরী।

সংগঠনটির নেতারা জানান, দেশকে বৈষম্যহীন ও গণতান্ত্রিক ধারায় পরিচালিত করতে সংস্কারের বিকল্প নেই। তারা আশাবাদী, বিপ্লবী গণজোটের এ প্রস্তাবনা দেশজুড়ে নতুন রাজনৈতিক আলোচনার সূত্রপাত করবে।