ঢাকা ০২:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিশ্বে এখন ২৮ কোটির ওপরে অভিবাসী

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৬১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যুদ্ধ-সংঘাতের কারণে সারাবিশ্বেও বাড়ছে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসী সংস্থা বলছে, সবশেষ তথ্য অনুযায়ী সারাবিশ্বে এখন ২৮ কোটির ওপরে অভিবাসী রয়েছে। এরমধ্যে ২০২৩ সালে ব্রিটেনে রেকর্ড সংখ্যক প্রায় নয় লাখ অভিবাসী এসেছে। রেমিট্যান্সের কারণে অভিবাসনের বিষয়টি উন্নয়ন আর সমৃদ্ধিতে অবদান রাখলেও অবৈধ অভিবাসী সংকট হয়ে গেছে বিশ্বনেতাদের মাথাব্যথার অন্যতম কারণ।

অভিবাসন সংকটে উত্তপ্ত হয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র। এবারের মার্কিন নির্বাচনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুই ছিল অভিবাসন সংকট। টেক্সাস নিয়ে তো বরাবরই বিতর্কের ইস্যু হয়ে উঠে আসছে। ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী এসেছে পাঁচ কোটির ওপরে। এই দেশেই অভিবাসন প্রত্যাশীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক অভিবাসী গেছে ২০২৪ সালে।

যুদ্ধ-সংঘাতের কারণে উন্নত সব দেশেই অভিবাসীদের হার রেকর্ড ছাড়াচ্ছে। ব্রিটেনে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে ২০২৩ সালে লাখ লাখ অভিবাসী এসেছে। ভিসা নীতি কঠিন করার পরও ঠেকানো যাচ্ছে না অভিবাসীদের ঢল। ছয় কোটি ৮০ লাখের মানুষের দেশে বছরেই নয় লাখ অভিবাসী আসার বিষয়টি ভাবাচ্ছে ব্রিটিশ সরকারকে।

আবাসন সংকট চরমে পৌঁছেছে, সরকারি চাকরিও সীমিত হচ্ছে। তবে দেশের স্বাস্থ্যখাতে বিদেশি কর্মীদের চাহিদা অনেক। জাতীয় পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছরের জুন নাগাদ ২০ শতাংশ কমে সাত লাখের ওপরে এসেছে অভিবাসী।

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সবশেষ গবেষণা বলছে, এখন পর্যন্ত অভিবাসীদের প্রথম লক্ষ্যই থাকে যুক্তরাষ্ট্র। এরপরের অবস্থানে রয়েছে জার্মানি।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিশ্বে এখন ২৮ কোটির ওপরে অভিবাসী

আপডেট সময় : ১১:০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

যুদ্ধ-সংঘাতের কারণে সারাবিশ্বেও বাড়ছে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসী সংস্থা বলছে, সবশেষ তথ্য অনুযায়ী সারাবিশ্বে এখন ২৮ কোটির ওপরে অভিবাসী রয়েছে। এরমধ্যে ২০২৩ সালে ব্রিটেনে রেকর্ড সংখ্যক প্রায় নয় লাখ অভিবাসী এসেছে। রেমিট্যান্সের কারণে অভিবাসনের বিষয়টি উন্নয়ন আর সমৃদ্ধিতে অবদান রাখলেও অবৈধ অভিবাসী সংকট হয়ে গেছে বিশ্বনেতাদের মাথাব্যথার অন্যতম কারণ।

অভিবাসন সংকটে উত্তপ্ত হয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র। এবারের মার্কিন নির্বাচনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুই ছিল অভিবাসন সংকট। টেক্সাস নিয়ে তো বরাবরই বিতর্কের ইস্যু হয়ে উঠে আসছে। ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী এসেছে পাঁচ কোটির ওপরে। এই দেশেই অভিবাসন প্রত্যাশীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক অভিবাসী গেছে ২০২৪ সালে।

যুদ্ধ-সংঘাতের কারণে উন্নত সব দেশেই অভিবাসীদের হার রেকর্ড ছাড়াচ্ছে। ব্রিটেনে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে ২০২৩ সালে লাখ লাখ অভিবাসী এসেছে। ভিসা নীতি কঠিন করার পরও ঠেকানো যাচ্ছে না অভিবাসীদের ঢল। ছয় কোটি ৮০ লাখের মানুষের দেশে বছরেই নয় লাখ অভিবাসী আসার বিষয়টি ভাবাচ্ছে ব্রিটিশ সরকারকে।

আবাসন সংকট চরমে পৌঁছেছে, সরকারি চাকরিও সীমিত হচ্ছে। তবে দেশের স্বাস্থ্যখাতে বিদেশি কর্মীদের চাহিদা অনেক। জাতীয় পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছরের জুন নাগাদ ২০ শতাংশ কমে সাত লাখের ওপরে এসেছে অভিবাসী।

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সবশেষ গবেষণা বলছে, এখন পর্যন্ত অভিবাসীদের প্রথম লক্ষ্যই থাকে যুক্তরাষ্ট্র। এরপরের অবস্থানে রয়েছে জার্মানি।