ঢাকা ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার ঋণের ইতিবাচক ইঙ্গিত আইএমএফের

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:০৪:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৪১৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

৪৭০ কোটির সাথে অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার ঋণ পাওয়ার বিষয় ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছে দাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ (বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর) শেষ দিনের বৈঠক শেষে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে বাংলাদেশকে অতিরিক্ত ঋণ ও তহবিল দেয়ার বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

আইএমএফ জানায়, সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং বাহ্যিক চাপ শক্তভাবে সামলাতে অতিরিক্ত অর্থ দেয়া হবে। যা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বোর্ড এই বিষয়ে অনুমোদন দিতে পারে বলে জানায় আইএমএফ।

এছাড়া তারা আরও জানায়, আইএমএফকে একটি সুস্থ ও প্রতিযোগিতামূলক আর্থিক খাত প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ। উদীয়মান বিশ্বে অর্থায়নের ঘাটতি দূর করতে রাজস্ব আয় বাড়ানোরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতি কঠোর রাখা এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার নমনীয় রাখতে নীতি সংস্কার করার কথা বলা হয়েছে।

ব্যাংকিং খাত থেকে মূলধনের বহিঃপ্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে চাপে ফেলেছে বলে জানিয়েছে আইএমএফ। এরই সঙ্গে অর্থনৈতিক কার্যক্রম উল্লেখযোগ্যভাবে ধীর গতিতে রয়েছে। ব্যয় বাড়লেও অতিরিক্তভাবে কর আয় কমেছে। আর আর্থিক খাতের কিছু অংশে চাপের কারণে চ্যালেঞ্জগুলো আরও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানায় আইএমএফ।

নিউজটি শেয়ার করুন

অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার ঋণের ইতিবাচক ইঙ্গিত আইএমএফের

আপডেট সময় : ১০:০৪:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪

৪৭০ কোটির সাথে অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার ঋণ পাওয়ার বিষয় ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছে দাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ (বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর) শেষ দিনের বৈঠক শেষে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে বাংলাদেশকে অতিরিক্ত ঋণ ও তহবিল দেয়ার বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

আইএমএফ জানায়, সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং বাহ্যিক চাপ শক্তভাবে সামলাতে অতিরিক্ত অর্থ দেয়া হবে। যা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বোর্ড এই বিষয়ে অনুমোদন দিতে পারে বলে জানায় আইএমএফ।

এছাড়া তারা আরও জানায়, আইএমএফকে একটি সুস্থ ও প্রতিযোগিতামূলক আর্থিক খাত প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ। উদীয়মান বিশ্বে অর্থায়নের ঘাটতি দূর করতে রাজস্ব আয় বাড়ানোরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতি কঠোর রাখা এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার নমনীয় রাখতে নীতি সংস্কার করার কথা বলা হয়েছে।

ব্যাংকিং খাত থেকে মূলধনের বহিঃপ্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে চাপে ফেলেছে বলে জানিয়েছে আইএমএফ। এরই সঙ্গে অর্থনৈতিক কার্যক্রম উল্লেখযোগ্যভাবে ধীর গতিতে রয়েছে। ব্যয় বাড়লেও অতিরিক্তভাবে কর আয় কমেছে। আর আর্থিক খাতের কিছু অংশে চাপের কারণে চ্যালেঞ্জগুলো আরও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানায় আইএমএফ।