ঢাকা ১১:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫, ১৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বন্ধকি শেয়ার বিক্রি করে দেয়া হবে বেক্সিমকো কর্মীদের বেতন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:০৮:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৫৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বেক্সিমকো ফার্মা ও সাইনপুর সিরামিকের বন্ধকি শেয়ার বিক্রি করে ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করা হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. সাখাওয়াত হোসেন।

আজ (মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘ঋণ দেবার ক্ষেত্রে রিজার্ভ চুরির চেয়ে বড় ঘটনা ঘটেছে, বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩২টি প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণ ৪০ হাজার কোটির টাকার বেশি। এর মধ্যে অস্তিত্ববিহীন ১৬টি প্রতিষ্ঠানের ঋণ ১২ হাজার কোটি টাকা। শুধু জনতা ব্যাংকই ঋণ দিয়েছে ২৩ হাজার কোটি টাকার বেশি।’

তিনি বলেন, ‘এসব ব্যাংক কীসের ভিত্তিতে অস্তীত্ববিহীন প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে ঋণ দিয়েছে তা দ্রুত তদন্ত করে বের করা হবে। এসব জালিয়াতিপূর্ণ ঋণের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তদন্ত শেষ করে ২৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

বন্ধকি শেয়ার বিক্রি করে দেয়া হবে বেক্সিমকো কর্মীদের বেতন

আপডেট সময় : ১০:০৮:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫

বেক্সিমকো ফার্মা ও সাইনপুর সিরামিকের বন্ধকি শেয়ার বিক্রি করে ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করা হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. সাখাওয়াত হোসেন।

আজ (মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘ঋণ দেবার ক্ষেত্রে রিজার্ভ চুরির চেয়ে বড় ঘটনা ঘটেছে, বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩২টি প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণ ৪০ হাজার কোটির টাকার বেশি। এর মধ্যে অস্তিত্ববিহীন ১৬টি প্রতিষ্ঠানের ঋণ ১২ হাজার কোটি টাকা। শুধু জনতা ব্যাংকই ঋণ দিয়েছে ২৩ হাজার কোটি টাকার বেশি।’

তিনি বলেন, ‘এসব ব্যাংক কীসের ভিত্তিতে অস্তীত্ববিহীন প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে ঋণ দিয়েছে তা দ্রুত তদন্ত করে বের করা হবে। এসব জালিয়াতিপূর্ণ ঋণের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তদন্ত শেষ করে ২৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে।’