ঢাকা ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য জাপানের ৩.৫ মিলিয়ন ডলার সহায়তা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:৩৫:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৩৮৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কক্সবাজার এবং ভাসানচরে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থাকে (আইওএম) ৩.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দিয়েছে জাপান সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার জাপান দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি এবং আইওএম বাংলাদেশের মিশন প্রধান ল্যান্স বোনো এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।

এই সহায়তার মাধ্যমে কক্সবাজার এবং ভাসানচরে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগণ উপকৃত হবে। প্রকল্পের আওতায় সুরক্ষা, আশ্রয়, খাদ্যবহির্ভূত সামগ্রী, এলপিজি বিতরণ, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি পরিষেবা নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি ভাসানচরের শরণার্থীদের জন্য জীবিকা নির্বাহের সুযোগ এবং কক্সবাজারের স্থানীয়দের জন্য দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।

রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বলেন, “কক্সবাজার ক্যাম্পে আমার প্রথম সফরের পরপরই এই চুক্তি স্বাক্ষর করতে পেরে আমি আনন্দিত। জাপান সরকারের এই সহায়তা রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগণের জীবনমান উন্নত করবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।”

নিউজটি শেয়ার করুন

রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য জাপানের ৩.৫ মিলিয়ন ডলার সহায়তা

আপডেট সময় : ০২:৩৫:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

কক্সবাজার এবং ভাসানচরে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থাকে (আইওএম) ৩.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দিয়েছে জাপান সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার জাপান দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি এবং আইওএম বাংলাদেশের মিশন প্রধান ল্যান্স বোনো এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।

এই সহায়তার মাধ্যমে কক্সবাজার এবং ভাসানচরে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগণ উপকৃত হবে। প্রকল্পের আওতায় সুরক্ষা, আশ্রয়, খাদ্যবহির্ভূত সামগ্রী, এলপিজি বিতরণ, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি পরিষেবা নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি ভাসানচরের শরণার্থীদের জন্য জীবিকা নির্বাহের সুযোগ এবং কক্সবাজারের স্থানীয়দের জন্য দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।

রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বলেন, “কক্সবাজার ক্যাম্পে আমার প্রথম সফরের পরপরই এই চুক্তি স্বাক্ষর করতে পেরে আমি আনন্দিত। জাপান সরকারের এই সহায়তা রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগণের জীবনমান উন্নত করবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।”