ঢাকা ০৭:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

অসময়ে নদী ভাঙ্গনের কবলে সিরাজগঞ্জের যমুনা তীরবর্তী বাসিন্দারা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:৪৩:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৩৪৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অসময়ে নদী ভাঙ্গনের কবলে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা। গত কয়েকদিনের আকস্মিক ভাঙ্গনে বিলীন হয়েছে ভাটপিয়ারসহ আশপাশের গ্রামের ফসলি জমি, রাস্তাঘাট আর গাছপালা। দুশ্চিন্তায় নদী পাড়ের মানুষ। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দাবি ভাঙ্গন রোধে নেওয়া হয়েছে জরুরি পদক্ষেপ।

বর্ষা মৌসুমের আগেই ভয়াল রূপ নিয়েছে যমুনা নদী। সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার ভাটপিয়ারসহ আশপাশের গ্রামে শুরু হয়েছে হঠাৎ নদী ভাঙ্গন।

পূর্বপাশে নতুন চর জেগে ওঠায় নদীতে সৃষ্টি হয়েছে ক্যানেল, সেই স্রোত আছড়ে পড়েছে পশ্চিম পাড়ে। ফলে নদী গর্ভে হারিয়েছে নদী তীরের প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা।

মাত্র এক সপ্তাহের ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে চাষের জমি, রাস্তা ও জীবনের নির্ভরতা। নদী এখন পৌঁছে গেছে পশ্চিম তীর সংরক্ষণ বাঁধের কাছাকাছি। ফলে ভাঙ্গনের আতঙ্কে দিশেহারা নদী পাড়ের মানুষ। হুমকির মুখে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ঘরবাড়ি, এমনকি বিস্তীর্ণ জনপদ।

বর্ষার পানি বাড়লে ঝুঁকির মুখে পড়বে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। তাদের দাবি, দ্রুত নিতে হবে কার্যকর স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ।

এদিকে নদী ভাঙনে আতঙ্কিত না হওয়ার কথা জানিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, পরিস্থিতি মোকাবিলায় নেয়া হয়েছে জরুরি পদক্ষেপ।

নিউজটি শেয়ার করুন

অসময়ে নদী ভাঙ্গনের কবলে সিরাজগঞ্জের যমুনা তীরবর্তী বাসিন্দারা

আপডেট সময় : ১২:৪৩:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

অসময়ে নদী ভাঙ্গনের কবলে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা। গত কয়েকদিনের আকস্মিক ভাঙ্গনে বিলীন হয়েছে ভাটপিয়ারসহ আশপাশের গ্রামের ফসলি জমি, রাস্তাঘাট আর গাছপালা। দুশ্চিন্তায় নদী পাড়ের মানুষ। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দাবি ভাঙ্গন রোধে নেওয়া হয়েছে জরুরি পদক্ষেপ।

বর্ষা মৌসুমের আগেই ভয়াল রূপ নিয়েছে যমুনা নদী। সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার ভাটপিয়ারসহ আশপাশের গ্রামে শুরু হয়েছে হঠাৎ নদী ভাঙ্গন।

পূর্বপাশে নতুন চর জেগে ওঠায় নদীতে সৃষ্টি হয়েছে ক্যানেল, সেই স্রোত আছড়ে পড়েছে পশ্চিম পাড়ে। ফলে নদী গর্ভে হারিয়েছে নদী তীরের প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা।

মাত্র এক সপ্তাহের ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে চাষের জমি, রাস্তা ও জীবনের নির্ভরতা। নদী এখন পৌঁছে গেছে পশ্চিম তীর সংরক্ষণ বাঁধের কাছাকাছি। ফলে ভাঙ্গনের আতঙ্কে দিশেহারা নদী পাড়ের মানুষ। হুমকির মুখে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ঘরবাড়ি, এমনকি বিস্তীর্ণ জনপদ।

বর্ষার পানি বাড়লে ঝুঁকির মুখে পড়বে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। তাদের দাবি, দ্রুত নিতে হবে কার্যকর স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ।

এদিকে নদী ভাঙনে আতঙ্কিত না হওয়ার কথা জানিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, পরিস্থিতি মোকাবিলায় নেয়া হয়েছে জরুরি পদক্ষেপ।