ঢাকা ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরবে কি না, জানা যাবে ১ জুন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:২০:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
  • / ৩৫৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতীকসহ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরে পেতে করা আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে রায় ঘোষণা করা হবে আগামী ১ জুন।

আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চে এ আবেদনের শুনানির পর রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হয়। আগেরদিন প্রথম দিনের শুনানি শুরু হয়। আজ ছিল শুনানির শেষ দিন।

২০০৯ সালের জানুয়ারিতে জামায়াতের নিবন্ধনের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে তরীকত ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মাওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন একটি রিট আবেদন করেন।

ওই আবেদনে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হকের বেঞ্চ ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে। এ রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে জামায়াতের করা আবেদন পরে খারিজ করা হয়।

২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। এর ফলে দলটির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ বন্ধ হয়।

এ নিয়ে পরে আপিল করে দলটি। তবে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর ছয় বিচারকের আপিল বেঞ্চ তা খারিজ করে দেয়। এরপর গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ওই আপিল পুনরুজ্জীবনের আবেদন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরবে কি না, জানা যাবে ১ জুন

আপডেট সময় : ০৪:২০:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতীকসহ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরে পেতে করা আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে রায় ঘোষণা করা হবে আগামী ১ জুন।

আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চে এ আবেদনের শুনানির পর রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হয়। আগেরদিন প্রথম দিনের শুনানি শুরু হয়। আজ ছিল শুনানির শেষ দিন।

২০০৯ সালের জানুয়ারিতে জামায়াতের নিবন্ধনের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে তরীকত ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মাওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন একটি রিট আবেদন করেন।

ওই আবেদনে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হকের বেঞ্চ ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে। এ রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে জামায়াতের করা আবেদন পরে খারিজ করা হয়।

২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। এর ফলে দলটির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ বন্ধ হয়।

এ নিয়ে পরে আপিল করে দলটি। তবে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর ছয় বিচারকের আপিল বেঞ্চ তা খারিজ করে দেয়। এরপর গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ওই আপিল পুনরুজ্জীবনের আবেদন করা হয়।