ঢাকা ০১:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

দক্ষিণ এশিয়ায় তামাক ব্যবহারে শীর্ষে বাংলাদেশ: নারী মৈত্রী

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:২৮:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫
  • / ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারের হার সবচেয়ে বেশি ৩৫.৩ শতাংশ বলে গবেষণা ফল প্রকাশ করেছেন নারী মৈত্রী সংগঠন। যা ভারতে ২৮.৬ এবং পাকিস্তানে ১৯.১ শতাংশ। আজ (সোমবার, ১৯ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত আয় বৃদ্ধি, রাজস্ব লক্ষ্য পূরণ এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে তামাক কর সংস্কার শীর্ষক আলোচনা সভায় এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

নারী মৈত্রী আয়োজিত আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে তামাক কর বৃদ্ধি প্রস্তাবনা ও দীর্ঘ মেয়াদি তামাক কর নীতি প্রণয়ন দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৫ বছর ও তদূর্ধ্ব ১৮ শতাংশ মানুষ ধূমপান করেন।’

এ কারণে ২০১৮ সালে তামাক ব্যবহারজনিত রোগে প্রায় ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। নারী মৈত্রী সংগঠনের নারী নেত্রীরা জানান, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তামাক ব্যবহারের অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। কিন্তু ২০১৭-১৮ তামাকখাত থেকে সম্পূরক শুল্ক ও মূসক বাবদ অর্জিত রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ২২ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। যা বেশ হতাশার।

নিউজটি শেয়ার করুন

দক্ষিণ এশিয়ায় তামাক ব্যবহারে শীর্ষে বাংলাদেশ: নারী মৈত্রী

আপডেট সময় : ০৫:২৮:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারের হার সবচেয়ে বেশি ৩৫.৩ শতাংশ বলে গবেষণা ফল প্রকাশ করেছেন নারী মৈত্রী সংগঠন। যা ভারতে ২৮.৬ এবং পাকিস্তানে ১৯.১ শতাংশ। আজ (সোমবার, ১৯ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত আয় বৃদ্ধি, রাজস্ব লক্ষ্য পূরণ এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে তামাক কর সংস্কার শীর্ষক আলোচনা সভায় এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

নারী মৈত্রী আয়োজিত আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে তামাক কর বৃদ্ধি প্রস্তাবনা ও দীর্ঘ মেয়াদি তামাক কর নীতি প্রণয়ন দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৫ বছর ও তদূর্ধ্ব ১৮ শতাংশ মানুষ ধূমপান করেন।’

এ কারণে ২০১৮ সালে তামাক ব্যবহারজনিত রোগে প্রায় ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। নারী মৈত্রী সংগঠনের নারী নেত্রীরা জানান, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তামাক ব্যবহারের অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। কিন্তু ২০১৭-১৮ তামাকখাত থেকে সম্পূরক শুল্ক ও মূসক বাবদ অর্জিত রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ২২ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। যা বেশ হতাশার।