ঢাকা ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রুমায় সেনা অভিযানে নিহত ২, বিপুল অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:২৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫
  • / ৩৬০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বান্দরবানের রুমা উপজেলার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকিচিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) এক কমান্ডারসহ দুই সদস্য নিহত হয়েছেন। অভিযানে উদ্ধার হয়েছে তিনটি সাবমেশিনগান (এসএমজি), একটি রাইফেলসহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক সরঞ্জাম। আজ (বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই) ভোরে এ অভিযান পরিচালনা করা হয় বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

আইএসপিআর জানায়, সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসীরা গুলি চালালে পাল্টা গুলিবিনিময়ের সময় দুইজন নিহত হয়। নিহতদের একজন কেএনএ-র গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।

অভিযান চলাকালে পুরো এলাকা ঘিরে রাখা হয় এবং সন্ত্রাসীদের আস্তানাগুলো শনাক্ত করতে অভিযান জোরদার করা হয়। এখনও সেখানে সেনাবাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে পার্বত্য অঞ্চলে চাঁদাবাজি ও সহিংসতার ঘটনায় সেনাবাহিনীর এমন অভিযান বাড়ানো হয়েছে। আইএসপিআর জানিয়েছে, দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই সেনাবাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী এই তৎপরতা চলবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

রুমায় সেনা অভিযানে নিহত ২, বিপুল অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

আপডেট সময় : ১১:২৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫

বান্দরবানের রুমা উপজেলার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকিচিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) এক কমান্ডারসহ দুই সদস্য নিহত হয়েছেন। অভিযানে উদ্ধার হয়েছে তিনটি সাবমেশিনগান (এসএমজি), একটি রাইফেলসহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক সরঞ্জাম। আজ (বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই) ভোরে এ অভিযান পরিচালনা করা হয় বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

আইএসপিআর জানায়, সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসীরা গুলি চালালে পাল্টা গুলিবিনিময়ের সময় দুইজন নিহত হয়। নিহতদের একজন কেএনএ-র গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।

অভিযান চলাকালে পুরো এলাকা ঘিরে রাখা হয় এবং সন্ত্রাসীদের আস্তানাগুলো শনাক্ত করতে অভিযান জোরদার করা হয়। এখনও সেখানে সেনাবাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে পার্বত্য অঞ্চলে চাঁদাবাজি ও সহিংসতার ঘটনায় সেনাবাহিনীর এমন অভিযান বাড়ানো হয়েছে। আইএসপিআর জানিয়েছে, দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই সেনাবাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী এই তৎপরতা চলবে।