এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ: অর্জনের কৃতিত্ব পান কোচ বাটলারও

- আপডেট সময় : ১০:১৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫
- / ৩৪৯ বার পড়া হয়েছে

ইতিহাস গড়ে প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। খেলোয়াড়দের পাশাপাশি এই বিশাল অর্জনের কৃতিত্ব যায় কোচ পিটার বাটলারেরও। কেননা দ্বিতীয়বার সাফ জয়ের পর কোচের বিরুদ্ধে দেশের ১৮ নারী ফুটবলারের বিদ্রোহ। যেখানে এক রোখা কোচ নিজের সিদ্ধান্তে শেষ পর্যন্ত অটল থেকে পাহাড়সম বাধা মোকাবিলায় সক্ষম হয়েছে। এবার অলিম্পিক এবং বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি রয়েছে রিতু পর্ণা, আফঈদাদের সামনে।
বাংলায় একটা প্রচলিত প্রবাদ আছে ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয়। সত্যিই তাই! তা না হলে দলের সিনিয়রসহ ১৮ ফুটবলারের বিদ্রোহের পরও না দমে ও দমাতে পারেনি কোচ পিটার বাটলারকে। তার নেতৃত্বে ইতিহাস গড়ে স্বপ্নের অনন্য এক চূড়ায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল।
দেশের ফুটবলে কোচদের মধ্যে একরোখা বিশেষণে ভূষিত পিটার বাটলার নিজের একাগ্রতা, নিপুণ কৌশল আর সঠিক খেলোয়াড় নির্বাচনের দক্ষতায় পাহাড়সম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম হয়েছে। সাফল্য স্বপ্ন পূরণে উচ্চতায় নিতে কোনো কিছুই যেন বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি ব্রিটিশ এই কোচের সামনে।
পিটার বাটলারের নেতৃত্বে ইতিহাস গড়ে স্বপ্নের অনন্য এক চূড়ায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। স্বপ্ন দেখা এশিয়ান কাপে মূলপর্বে রিতু, আফঈদারা। যার কারিগর খেলোয়াড়রারা বটেই তবে নীরবে কাজ করা ব্রিটিশ কোচ পিটারের কৃতিত্ব কম নয়।
দেশের নারী ফুটবল দলের বেশিরভাগ সিনিয়র খেলোয়াড়দের বিদ্রোহের পরও নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকা। এরপর একের পর এক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সহজ কথা নয়। সেই পথটা মোটেই সহজ নয়। এরপরও পাহাড়সম বোঝা
মাস্টারমাইন্ড! ফুটবল, ক্রিকেট বা অন্য ক্রীড়াঙ্গনে যার কার পরিকল্পনায় পুরো দলের চিত্র পাল্ট যায়। হারা ম্যাচ জয়ের বন্দরেও পৌঁছায়। তেমনটাই হয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলে।