ঢাকা ০৬:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

নানাভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে: শামসুজ্জামান দুদু

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:০৭:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
  • / ৩৫২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র রক্ষা করা সম্ভব নয়। তবে সংস্কার, সংখ্যানুপাতিক হারে ভোটসহ নানাভাবে নির্বাচন ঠেকানোর ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।

শুক্রবার (১১ জুলাই) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দল আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর আস্থার অবস্থা তৈরি হয়েছে। সেই পরিবেশটা ধরে রাখতে হবে। অবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। তাহলেই অস্থিরতা কেটে যাবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদেরকে হত্যা করেছে। আগামী ১০০ বছরের মধ্যে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সম্ভাবনা নেই।

দলটির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, জয়নুল আবেদিন ফারুকের ওপর হামলায় জড়িত দুই পুলিশ সদস্যকে আওয়ামী লীগ পুরস্কৃত করেছিল। বিরোধীদলীয় চিফ হুইপকে আঘাত করার মাধ্যমে সংসদের ওপর হামলা করা হয়। এ ঘটনায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীরকে গ্রেফতারের দাবিও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

নানাভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে: শামসুজ্জামান দুদু

আপডেট সময় : ০২:০৭:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র রক্ষা করা সম্ভব নয়। তবে সংস্কার, সংখ্যানুপাতিক হারে ভোটসহ নানাভাবে নির্বাচন ঠেকানোর ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।

শুক্রবার (১১ জুলাই) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দল আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর আস্থার অবস্থা তৈরি হয়েছে। সেই পরিবেশটা ধরে রাখতে হবে। অবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। তাহলেই অস্থিরতা কেটে যাবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদেরকে হত্যা করেছে। আগামী ১০০ বছরের মধ্যে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সম্ভাবনা নেই।

দলটির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, জয়নুল আবেদিন ফারুকের ওপর হামলায় জড়িত দুই পুলিশ সদস্যকে আওয়ামী লীগ পুরস্কৃত করেছিল। বিরোধীদলীয় চিফ হুইপকে আঘাত করার মাধ্যমে সংসদের ওপর হামলা করা হয়। এ ঘটনায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীরকে গ্রেফতারের দাবিও জানান তিনি।