১০:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফের বন্ধ রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বাগেরহাটের রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন আবারও বন্ধ হয়ে গেছে। রোববার সকাল সোয়া ৬টার দিকে কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ আকরামুল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উৎপাদন বন্ধ হওয়ার খবর পেয়েছি। আশা করি, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আবারও উৎপাদন শুরু করা যাবে।’

তবে যান্ত্রিক ত্রুটির ধরণ কি, তা তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।

গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে রামপালে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের আওতায় ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। দুটি ইউনিটে কয়লা সংকট ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বেশ কয়েকবার বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়। সম্প্রতি ৬৬০ মেগাওয়াটের আরও একটি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে যায়। বর্তমানে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে মোট ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়।

এর আগে চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়।

২০১০ সালে ভারত–বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে বাগেরহাটের রামপালে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) নামে কোম্পানি গঠিত হয়। এই কোম্পানির অধীনে ১ ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে দুই ইউনিটের তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ অনুমোদন

ফের বন্ধ রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন

আপডেট : ১১:০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন, রোববার, ৫ নভেম্বর ২০২৩

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বাগেরহাটের রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন আবারও বন্ধ হয়ে গেছে। রোববার সকাল সোয়া ৬টার দিকে কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ আকরামুল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উৎপাদন বন্ধ হওয়ার খবর পেয়েছি। আশা করি, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আবারও উৎপাদন শুরু করা যাবে।’

তবে যান্ত্রিক ত্রুটির ধরণ কি, তা তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।

গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে রামপালে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের আওতায় ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। দুটি ইউনিটে কয়লা সংকট ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বেশ কয়েকবার বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়। সম্প্রতি ৬৬০ মেগাওয়াটের আরও একটি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে যায়। বর্তমানে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে মোট ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়।

এর আগে চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়।

২০১০ সালে ভারত–বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে বাগেরহাটের রামপালে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) নামে কোম্পানি গঠিত হয়। এই কোম্পানির অধীনে ১ ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে দুই ইউনিটের তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়।