০৪:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় ১৭৫ চিকিৎসাকর্মী নিহত: ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস সংঘাত শুরুর পর ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের গাজায় এ পর্যন্ত ১৭৫ জন চিকিৎসাকর্মী নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী মাই আল-কাইলা। এছাড়া ৩১ দিন ধরে চলমান এ সংঘাতে ৩৪ জন বেসামরিক প্রতিরক্ষাকর্মীও নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। খবর আল জাজিরার।

এক বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেছেন, ইসরায়েলি বোমা হামলা এবং জ্বালানি ও ওষুধের অভাবে ৩৬টি হাসপাতালের মধ্যে ১৬টি এবং ৭২টি ক্লিনিকের মধ্যে ৫১টি ক্লিনিক বন্ধ হয়ে গেছে।

ইসরায়েলি বিমান হামলায় আল-আহলি আরব হাসপাতাল এবং অ্যাম্বুলেন্সে আঘাতে রোগীদের পাশাপাশি চিকিৎসাকর্মীদের মৃত্যুর মতো অসংখ্য ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে।

এর আগে, ফিলিস্তিনের মানবাধিকার বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক ফ্রান্সেসকা আলবানিজ গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার পতনকে একটি ‌‌’বিপর্যয়’ হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন।

গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল–হামাস যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশ শিশু ও নারী। আহত ২২ হাজারের বেশি। গাজায় এখনও নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এদিকে অবরুদ্ধ গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে আরব দেশগুলো। তবে এতে বিরোধিতা করেছে আমেরিকা। যুদ্ধবিরতি হলে হামাস পুনরায় সংগঠিত হবে বলে দাবি ওয়াশিংটনের। তাই এখন গাজায় যুদ্ধবিরতি না দিয়ে মানবিক বিরতির আহ্বান জানানো হয়েছে।

গাজায় ১৭৫ চিকিৎসাকর্মী নিহত: ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী

আপডেট : ০৮:৪৮:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০২৩

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস সংঘাত শুরুর পর ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের গাজায় এ পর্যন্ত ১৭৫ জন চিকিৎসাকর্মী নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী মাই আল-কাইলা। এছাড়া ৩১ দিন ধরে চলমান এ সংঘাতে ৩৪ জন বেসামরিক প্রতিরক্ষাকর্মীও নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। খবর আল জাজিরার।

এক বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেছেন, ইসরায়েলি বোমা হামলা এবং জ্বালানি ও ওষুধের অভাবে ৩৬টি হাসপাতালের মধ্যে ১৬টি এবং ৭২টি ক্লিনিকের মধ্যে ৫১টি ক্লিনিক বন্ধ হয়ে গেছে।

ইসরায়েলি বিমান হামলায় আল-আহলি আরব হাসপাতাল এবং অ্যাম্বুলেন্সে আঘাতে রোগীদের পাশাপাশি চিকিৎসাকর্মীদের মৃত্যুর মতো অসংখ্য ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে।

এর আগে, ফিলিস্তিনের মানবাধিকার বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক ফ্রান্সেসকা আলবানিজ গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার পতনকে একটি ‌‌’বিপর্যয়’ হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন।

গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল–হামাস যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশ শিশু ও নারী। আহত ২২ হাজারের বেশি। গাজায় এখনও নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এদিকে অবরুদ্ধ গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে আরব দেশগুলো। তবে এতে বিরোধিতা করেছে আমেরিকা। যুদ্ধবিরতি হলে হামাস পুনরায় সংগঠিত হবে বলে দাবি ওয়াশিংটনের। তাই এখন গাজায় যুদ্ধবিরতি না দিয়ে মানবিক বিরতির আহ্বান জানানো হয়েছে।