ঢাকা ১২:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচন করতে চাই: তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০১:৫৪:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪১৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‘নির্বাচন কমিশনের শিডিউলের মধ্যে বিএনপি এলে তাদের নিয়েই নির্বাচন হবে। আর আওয়ামী লীগ, বিএনপিকে সঙ্গে নিয়েই নির্বাচন করতে চায় বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। রোববার (১২ নভেম্বর) সচিবালয়ে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপির এতো জনপ্রিয়তা তারা বলেন, সেটি যাচাই করুক। তাদের এতো উদ্যোগী কর্মী যারা ২০ মিনিটে ময়দান ছেড়ে চলে গেছেন, তারা কতটুকু নামে আমরা একটু দেখি। তাদের এতো জাদরেল নেতা, পুলিশের আওয়াজে- কোনো গুলি হয়নি, কোনো টিয়ারগ্যাসও (নিক্ষেপ) হয়নি, ছোটবেলায় যে বড় বাজি ফোটাতাম সেই বাজির আওয়াজে মঞ্চ ছেড়ে চলে গেলেন।

অবরোধের আগের দিনই বিএনপি হামলা চালাচ্ছে জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এটি কী কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি হতে পারে? এগুলোকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বললেও কম বলা হয়। যেখানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের প্রতিটি শহর প্রতিটি গ্রাম বদলে যাচ্ছে। অন্যদিকে দেশ ধ্বংসের জন্য পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে জনগণের ওপর, জনগণের গাড়ি-ঘোড়ার ওপর। তারা কোনো উন্নয়ন দেখতে পায় না। সবাই মিলে সোচ্চার হয়ে এগুলো বন্ধ করতে হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি দেশে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা অব্যাহত রাখার জন্য নির্বাচন হতে হবে। কোনো একটি দল না এলেও আরও অনেক দল তো অংশগ্রহণ করবে। জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ থাকবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচন করতে চাই: তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০১:৫৪:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩

‘নির্বাচন কমিশনের শিডিউলের মধ্যে বিএনপি এলে তাদের নিয়েই নির্বাচন হবে। আর আওয়ামী লীগ, বিএনপিকে সঙ্গে নিয়েই নির্বাচন করতে চায় বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। রোববার (১২ নভেম্বর) সচিবালয়ে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপির এতো জনপ্রিয়তা তারা বলেন, সেটি যাচাই করুক। তাদের এতো উদ্যোগী কর্মী যারা ২০ মিনিটে ময়দান ছেড়ে চলে গেছেন, তারা কতটুকু নামে আমরা একটু দেখি। তাদের এতো জাদরেল নেতা, পুলিশের আওয়াজে- কোনো গুলি হয়নি, কোনো টিয়ারগ্যাসও (নিক্ষেপ) হয়নি, ছোটবেলায় যে বড় বাজি ফোটাতাম সেই বাজির আওয়াজে মঞ্চ ছেড়ে চলে গেলেন।

অবরোধের আগের দিনই বিএনপি হামলা চালাচ্ছে জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এটি কী কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি হতে পারে? এগুলোকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বললেও কম বলা হয়। যেখানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের প্রতিটি শহর প্রতিটি গ্রাম বদলে যাচ্ছে। অন্যদিকে দেশ ধ্বংসের জন্য পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে জনগণের ওপর, জনগণের গাড়ি-ঘোড়ার ওপর। তারা কোনো উন্নয়ন দেখতে পায় না। সবাই মিলে সোচ্চার হয়ে এগুলো বন্ধ করতে হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি দেশে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা অব্যাহত রাখার জন্য নির্বাচন হতে হবে। কোনো একটি দল না এলেও আরও অনেক দল তো অংশগ্রহণ করবে। জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ থাকবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে।’