০৪:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেনকে ৯০ কোটি ডলার দিচ্ছে আইএমএফ

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনকে ৯০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার বিষয়ে চুক্তি করতে যাচ্ছে আন্তর্জার্তিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। গত শুক্রবার সংস্থাটি বলেছে, আইএমএফ বোর্ড অনুমোদন দিলেই ১ হাজার ৫৬০ কোটি ডলারের ঋণদান কর্মসূচি থেকে ৯০ কোটি ডলার ইউক্রেনকে দেওয়া হবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড আগামী সপ্তাহে চুক্তিটি চূড়ান্ত করবে বলে জানা গেছে। আইএমএফ বলছে, জুনের শেষে নির্ধারিত সব মানদণ্ড এবং সেপ্টেম্বরের শেষে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পেরেছে ইউক্রেন। সেই সঙ্গে আইএমএফের বর্ধিত তহবিল সুবিধা কর্মসূচির অধীনে বেশির ভাগ কাঠামোগত মানদণ্ড, সামগ্রিক সংস্কারের জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন দেখা গেছে। এসব কারণে ইউক্রেনকে ঋণ দেওয়া হচ্ছে।

আইএমএফ তাদের বিবৃতিতে আরও বলেছে, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার আক্রমণ সত্ত্বেও ইউক্রেন তাদের অর্থনীতি উল্লেখযোগ্যভাবে স্থিতিশীল রাখতে পেরেছে।

চলতি সপ্তাহে পোল্যান্ডে ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আইএমএফের কর্মকর্তা গ্যাভিন গ্রে বলেন, অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও ইউক্রেন পথ হারায়নি। চলতি বছরে প্রকৃত জিডিপি ১ শতাংশ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। তবে আগামী বছর প্রবৃদ্ধি ৩ থেকে ৪ শতাংশ কমে আসবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। কারণ ইউক্রেনের যুদ্ধ জনসংখ্যা এবং অর্থনীতির ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। এখনও দেশটিতে বিমান হামলা অব্যাহত রয়েছে।

গ্রে আরও বলেন, ইউক্রেনের রাজস্ব ঘাটতি অনেক বেশি। যুদ্ধের সময় এমনটা হওয়া স্বাভাবিক। এখানে ক্রমাগত অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

ইউক্রেনকে ৯০ কোটি ডলার দিচ্ছে আইএমএফ

আপডেট : ০৬:২০:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনকে ৯০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার বিষয়ে চুক্তি করতে যাচ্ছে আন্তর্জার্তিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। গত শুক্রবার সংস্থাটি বলেছে, আইএমএফ বোর্ড অনুমোদন দিলেই ১ হাজার ৫৬০ কোটি ডলারের ঋণদান কর্মসূচি থেকে ৯০ কোটি ডলার ইউক্রেনকে দেওয়া হবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড আগামী সপ্তাহে চুক্তিটি চূড়ান্ত করবে বলে জানা গেছে। আইএমএফ বলছে, জুনের শেষে নির্ধারিত সব মানদণ্ড এবং সেপ্টেম্বরের শেষে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পেরেছে ইউক্রেন। সেই সঙ্গে আইএমএফের বর্ধিত তহবিল সুবিধা কর্মসূচির অধীনে বেশির ভাগ কাঠামোগত মানদণ্ড, সামগ্রিক সংস্কারের জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন দেখা গেছে। এসব কারণে ইউক্রেনকে ঋণ দেওয়া হচ্ছে।

আইএমএফ তাদের বিবৃতিতে আরও বলেছে, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার আক্রমণ সত্ত্বেও ইউক্রেন তাদের অর্থনীতি উল্লেখযোগ্যভাবে স্থিতিশীল রাখতে পেরেছে।

চলতি সপ্তাহে পোল্যান্ডে ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আইএমএফের কর্মকর্তা গ্যাভিন গ্রে বলেন, অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও ইউক্রেন পথ হারায়নি। চলতি বছরে প্রকৃত জিডিপি ১ শতাংশ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। তবে আগামী বছর প্রবৃদ্ধি ৩ থেকে ৪ শতাংশ কমে আসবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। কারণ ইউক্রেনের যুদ্ধ জনসংখ্যা এবং অর্থনীতির ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। এখনও দেশটিতে বিমান হামলা অব্যাহত রয়েছে।

গ্রে আরও বলেন, ইউক্রেনের রাজস্ব ঘাটতি অনেক বেশি। যুদ্ধের সময় এমনটা হওয়া স্বাভাবিক। এখানে ক্রমাগত অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।