০৮:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাষ্ট্র চায় জনগণের ভোটে আগামী সরকার নির্বাচিত হোক: মিলার

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আবারও বাংলাদেশের প্রসঙ্গ উঠেছে। বাংলাদেশ সরকারের ভবিষ্যৎ দেশটির জনগণের মাধ্যমেই নির্ধরিত হওয়া উচিত বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার গতকাল সোমবার তাঁর নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেছেন। ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা বহুবার বলেছি, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না যুক্তরাষ্ট্র। আমরা শুধু বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। জনগণের ভোটের মাধ্যমে দেশটিতে আগামী সরকার নির্বাচিত হোক। এটাই আমাদের চাওয়া।

যুক্তরাষ্টের অবস্থান ব্যাখ্যা করে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র। আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো রাজনৈদিক দলকে সমর্থন করি না।’

বাংলাদেশের শাসক দল এবং বিরোধী দলগুলোর কাছে যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর চিঠি লেখার বিষয়ে ম্যাথিউ মিলারকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। মিলার বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে আমাকে আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন সাংবাদিকের প্রচেষ্টাকে আমি স্বাগত জানাই। তবে আমি এ বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকব।’

ম্যাথিউ মিলার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি বহুবার বলেছি, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব সবার—সব রাজনৈতিক দল, ভোটার, সরকার, নিরাপত্তা বাহিনী এবং সুশীল সমাজের।’

এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সেখানেও অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ সংসদ নির্বাচনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন উজরা জেয়া।

এ ছাড়া গত ৬ জুন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সমন্বয়ক জন কিরবি হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে একই কথা বলেছিলেন।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্র চায় জনগণের ভোটে আগামী সরকার নির্বাচিত হোক: মিলার

আপডেট : ০৮:২৯:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৩

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আবারও বাংলাদেশের প্রসঙ্গ উঠেছে। বাংলাদেশ সরকারের ভবিষ্যৎ দেশটির জনগণের মাধ্যমেই নির্ধরিত হওয়া উচিত বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার গতকাল সোমবার তাঁর নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেছেন। ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা বহুবার বলেছি, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না যুক্তরাষ্ট্র। আমরা শুধু বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। জনগণের ভোটের মাধ্যমে দেশটিতে আগামী সরকার নির্বাচিত হোক। এটাই আমাদের চাওয়া।

যুক্তরাষ্টের অবস্থান ব্যাখ্যা করে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের নির্বাচনে কোনো পক্ষ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র। আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে বাদ দিয়ে অন্য কোনো রাজনৈদিক দলকে সমর্থন করি না।’

বাংলাদেশের শাসক দল এবং বিরোধী দলগুলোর কাছে যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর চিঠি লেখার বিষয়ে ম্যাথিউ মিলারকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। মিলার বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে আমাকে আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন সাংবাদিকের প্রচেষ্টাকে আমি স্বাগত জানাই। তবে আমি এ বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকব।’

ম্যাথিউ মিলার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি বহুবার বলেছি, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব সবার—সব রাজনৈতিক দল, ভোটার, সরকার, নিরাপত্তা বাহিনী এবং সুশীল সমাজের।’

এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সেখানেও অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ সংসদ নির্বাচনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন উজরা জেয়া।

এ ছাড়া গত ৬ জুন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সমন্বয়ক জন কিরবি হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে একই কথা বলেছিলেন।