ঢাকা ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

মিয়ানমার-চীন সীমান্তে অস্থিরতা, মহড়ার ঘোষণা বেইজিংয়ের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪৩০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চীন থেকে সরঞ্জাম আনার সময় মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ট্রাকে আগুন দিয়েছে বিদ্রোহীরা। এরপরই মিয়ানমার সীমান্তে সেনা প্রশিক্ষণ মহড়ার ঘোষণা দিয়েছে বেইজিং। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

চীনের সেনাবাহিনী জানায়, শনিবার থেকে মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ মহড়া শুরু হবে। এদিকে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম মাধ্যম জানিয়েছে, চীনের সীমান্ত ঘেষা মিয়ানমারের শান রাজ্যের মুসে এলাকায় সেনাদের ট্রাকবহরে অগ্নিসংযোগ করেছে বিদ্রোহীরা। সম্প্রতি সীমান্তে অস্থিরতা নিয়ে মিয়ানমারের রাজধানীতে বৈঠক করেছেন চীনের শীর্ষ কর্মকর্তারা। এরমধ্যেই এই আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটল।

চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম উইচ্যাটে বলা হয়, চীনের সামরিক প্রশিক্ষণের লক্ষ্য হলো-সীমান্ত সিল করা এবং যুদ্ধ সক্ষমতা পরীক্ষা করা।

জাতিসংঘ বলছে, মিয়ানমারের জান্তা ও বিদ্রোহীদের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ২০ লাখ মানুষ বাস্তচ্যুত হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

মিয়ানমার-চীন সীমান্তে অস্থিরতা, মহড়ার ঘোষণা বেইজিংয়ের

আপডেট সময় : ০৭:০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩

চীন থেকে সরঞ্জাম আনার সময় মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ট্রাকে আগুন দিয়েছে বিদ্রোহীরা। এরপরই মিয়ানমার সীমান্তে সেনা প্রশিক্ষণ মহড়ার ঘোষণা দিয়েছে বেইজিং। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

চীনের সেনাবাহিনী জানায়, শনিবার থেকে মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ মহড়া শুরু হবে। এদিকে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম মাধ্যম জানিয়েছে, চীনের সীমান্ত ঘেষা মিয়ানমারের শান রাজ্যের মুসে এলাকায় সেনাদের ট্রাকবহরে অগ্নিসংযোগ করেছে বিদ্রোহীরা। সম্প্রতি সীমান্তে অস্থিরতা নিয়ে মিয়ানমারের রাজধানীতে বৈঠক করেছেন চীনের শীর্ষ কর্মকর্তারা। এরমধ্যেই এই আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটল।

চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম উইচ্যাটে বলা হয়, চীনের সামরিক প্রশিক্ষণের লক্ষ্য হলো-সীমান্ত সিল করা এবং যুদ্ধ সক্ষমতা পরীক্ষা করা।

জাতিসংঘ বলছে, মিয়ানমারের জান্তা ও বিদ্রোহীদের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ২০ লাখ মানুষ বাস্তচ্যুত হয়েছে।