ফিলিস্তিনির ইসলামপন্থী দল হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান যুদ্ধ নিয়ে প্রথমবারের মতো মুখ খুললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আজ মঙ্গলবার

ইসরায়েলে ফিলিস্তানের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস রকেট হামলা চালানোর পর বিভিন্ন মহল থেকে অনেক প্রশ্ন উঠেছে। ইসরায়েলের নিরাপত্তা বলয় ভেঙে কীভাবে

ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন বেড়েই চলেছে। ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছে বিশ্বের পরমানু শক্তিধর দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়া,

সীমান্ত এলাকা পুরোপুরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি করেছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। মঙ্গলবার তারা জানায়, সোমবার রাত থেকে সীমান্ত দিয়ে কোনো হামাস

যুদ্ধ করবেন না বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, আমরা এখন যুদ্ধ শুরু করতে চাই না, এখানেই শেষ

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। সফরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তিনি। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই

ফিলিস্তিনির অধিকার ও সার্বভৌমত্বের দাবিতে ইসরায়েলে হামাসের আক্রমণ ও ফিলিস্তিনি জনগণের সংগ্রামের সমর্থনে মালয়েশিয়ার সরকারি ও বিরোধী উভয় দলের সংসদ

ইসরাইলের সাথে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের সংঘর্ষ গড়িয়েছে চতুর্থ দিনে। হামাসের হামলায় ইসরাইলি নাগরিক ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, আয়ার‌ল্যান্ড,

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েপ এরদোগান বলেন, তুরস্ক গাজায় মানবিক সাহায্য পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। চলমান সংঘাত নিরসনে ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে

ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের রকেট হামলার জবাবে গাজায় একের পর এক বোমা ফেলেই যাচ্ছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। এমতাবস্থায় হামাস জানিয়েছে, তাদের হাতে