আষাঢ়ের শুরু থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছিল। অতিবৃষ্টির প্রভাবে দেশের উত্তর এবং উত্তরপূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতিও সৃষ্টি হয়েছে। এমন অবস্থায়

২০২৩ সালের গ্রীষ্মকালের শুরু থেকে এ পর্যন্ত গত তিন মাসে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে হিটস্ট্রোকে আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে ৪০ হাজারেরও বেশি।

বন্যার তান্ডব, অন্যদিকে খরায় নিষ্প্রাণ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। চীনের দক্ষিণে মুষলধারে বৃষ্টি, বন্যা-ভূমিধসে ধ্বংসযজ্ঞ বেড়েই চলেছে তিনদিন ধরে। উত্তরে বৃষ্টির অভাবে

আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। সেইসঙ্গে উত্তরাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বেড়ে বন্যার

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও তার আশপাশের এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপপ্রবাহে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৪ জনে দাঁড়িয়েছে। আশঙ্কাজনক

বৃষ্টি-বন্যা ও ভূমিধসে বিপর্যস্ত আসামবাসী। জলমগ্ন প্রায় পাঁচশ গ্রাম। তলিয়ে রয়েছে ১ হাজার ৩৭৮ হেক্টর ফসলি জমি। পানিবন্দি ১ লাখ

সিলেটের ১৩ উপজেলার সবগুলোই এখন বন্যা কবলিত। টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সিলেট নগর এবং জেলার সব উপজেলাই কমবেশি পানিতে

মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় থাকায় ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া চট্টগ্রাম বিভাগ বাদে দেশের

গত ৭২ ঘণ্টায় ভারতের দিল্লি ও নয়ডায় হিটস্ট্রোকে ১৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এরমধ্যে দিল্লিতে ৫ ও নয়ডায় ১০ জনের মৃত্যু

দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (১৯ জুন) আবহাওয়ার এক সতর্কবার্তায় সংস্থাটি