অনেকটা বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। হাড়কাঁপানো এই শীতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল

ভোরে হালকা কুয়াশা ভেদ করে জেগে উঠেছে সূর্য। সূর্যের কিরণ ছড়ালেও রাত থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত অনুভূত হচ্ছে বরফগলা শীত।

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। মৃদু বাতাস বইছে, সেই সাথে ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে চারপাশ। কুয়াশার কারণে হজরত

সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমে শীত বাড়বে। আবহাওয়া অফিস বলছে, তীব্র শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা না থাকলেও আগামীকাল বুধবার থেকে দেশের

রাতের তাপমাত্রা আজ সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সামান্য কমতে পারে। আর কুয়াশা পড়বে মধ্যরাত থেকে। এছাড়া আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত দেশের

দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমলেও শিগগিরই শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা নেই। তবে চলতি মাসের শেষের দিকে উপকূলীয় ও উত্তরাঞ্চলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

রাজধানীসহ সারা দেশে বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে শীতের তীব্রতা কিছুটা বেড়েছে। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে সারা দেশেই কম-বেশি বৃষ্টি হয়, বয়ে

মৌসুমের প্রথম তুষারপাত দেখা গিয়েছে ভারতের দার্জিলিংয়ের সান্দাকফুতে। বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে সান্দাকফু-সহ আশপাশের বেশ কয়েকটি এলাকায় তুষারপাত শুরু হয়।

ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এর প্রভাবে দেশব্যাপী বৃষ্টি হচ্ছে। তবে আজ বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একইসঙ্গে আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি থেকে তাপমাত্রা

চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহ বা শেষের দিকে উত্তরবঙ্গে শৈত্যপ্রবাহের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দিতে গঠিত বিশেষজ্ঞ