Dhaka ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখিয়ে লাভ নেই: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষকে কোন ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আলোর পথে এদেশের যাত্রা কেউ থামাতে পারবে না। দেশের প্রথম উড়াল সড়ক- ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একাংশের উদ্বোধনীতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি এই উড়াল সড়ককে দেশবাসীর জন্য তাঁর সরকারের নতুন উপহার হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

ঢাকা বিমানবন্দর এলাকার কাওলা থেকে উড়াল সড়ক হয়ে ফার্মগেট এলাকায় নামেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখান থেকে আগারগাঁওয়ে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে সুধী সমাবেশে যান। সেই ময়দান আগে থেকেই জনসমুদ্রে পরিণত হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে সমাবেশস্থলে পৌঁছালে জনতা অভিনন্দন জানায়।

সেখানেও উড়াল সড়কের আরেকটি উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, যানজট এড়িয়ে এই দ্রুতগামী পথ দেশের মানুষের জন্য তাঁর সরকারের নতুন উপহার।

তিনি বলেন, উন্নয়নের মাধ্যমে অন্ধকার যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশে এখন আলোর পথে যাত্রা শুরু করেছে। এই অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবেনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেদের স্বার্থের কারণে বিশ্বের অনেক দেশ বাংলাদেশকে ভয় দেখায়। এতে ভীত না হবার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা মার্কা দেশের স্বাধীনতা, স্থিতিশীলতা, উন্নয়ন ও শান্তির প্রতীক।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এই স্থিতিশীলতার কারণেই দেশে উন্নয়ন হয়েছে। এই তিন মেয়াদে টানা ক্ষমতায় থেকে যোগাযোগ খাতে ব্যপক উন্নয়ন করা হয়েছে। পদ্মা সেতু নিজেদের অর্থায়নে করে বাংলাদেশ দেখিয়ে দিয়েছে, কেউ এই জাতীকে দাবায়ে রাখতে পারবে না। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সেংশেন-পাল্টা সেংশেনের কারণে সাময়িক সমস্যা হয়েছে। এই সব সমস্যা কাটিয়ে উঠবে বাংলাদেশ।

নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখিয়ে লাভ নেই: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ০৩:১৮:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষকে কোন ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আলোর পথে এদেশের যাত্রা কেউ থামাতে পারবে না। দেশের প্রথম উড়াল সড়ক- ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একাংশের উদ্বোধনীতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি এই উড়াল সড়ককে দেশবাসীর জন্য তাঁর সরকারের নতুন উপহার হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

ঢাকা বিমানবন্দর এলাকার কাওলা থেকে উড়াল সড়ক হয়ে ফার্মগেট এলাকায় নামেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখান থেকে আগারগাঁওয়ে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে সুধী সমাবেশে যান। সেই ময়দান আগে থেকেই জনসমুদ্রে পরিণত হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে সমাবেশস্থলে পৌঁছালে জনতা অভিনন্দন জানায়।

সেখানেও উড়াল সড়কের আরেকটি উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, যানজট এড়িয়ে এই দ্রুতগামী পথ দেশের মানুষের জন্য তাঁর সরকারের নতুন উপহার।

তিনি বলেন, উন্নয়নের মাধ্যমে অন্ধকার যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশে এখন আলোর পথে যাত্রা শুরু করেছে। এই অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবেনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেদের স্বার্থের কারণে বিশ্বের অনেক দেশ বাংলাদেশকে ভয় দেখায়। এতে ভীত না হবার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা মার্কা দেশের স্বাধীনতা, স্থিতিশীলতা, উন্নয়ন ও শান্তির প্রতীক।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এই স্থিতিশীলতার কারণেই দেশে উন্নয়ন হয়েছে। এই তিন মেয়াদে টানা ক্ষমতায় থেকে যোগাযোগ খাতে ব্যপক উন্নয়ন করা হয়েছে। পদ্মা সেতু নিজেদের অর্থায়নে করে বাংলাদেশ দেখিয়ে দিয়েছে, কেউ এই জাতীকে দাবায়ে রাখতে পারবে না। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সেংশেন-পাল্টা সেংশেনের কারণে সাময়িক সমস্যা হয়েছে। এই সব সমস্যা কাটিয়ে উঠবে বাংলাদেশ।