ঢাকা ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

জনপ্রিয় হচ্ছে খাগড়াছড়ির তৈছামা ঝর্ণা

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৭:৩০:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪৯৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাগড়াছড়ির তৈছামা ঝর্ণা। পাহাড় থেকে নেমে আসা দুটো ঝর্ণা এক স্থানে মিলিত হওয়ায় পর্যটকদের কাছে বেড়েছে আর্কষণ। খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় সন্ধান পাওয়া এ ঝর্ণা দেখতে অনেকেই ভিড় করছেন সেখানে। পর্যটন শিল্পের বিকাশে অবকাঠামোগত সুবিধা বাড়ানোর দাবি স্থানীয়দের।

উঁচু-নিচু পাহাড়ে পথ চলার ক্লান্তি ভুলিয়ে দিবে পথের চোখ জুড়ানোর সবুজ। সবুজ জুম ক্ষেতে উঁকি দিচ্ছে নীল আকাশ। পাহাড়ি পথের পর গিরি পথে হাঁটতে হবে আরও কিছুক্ষণ। গিরি পথে কোথাও কোমর সমান আবার কোথাও হাঁটু সমান পানিতে হেঁটে পৌঁছাতে হয় তৈছামা ঝর্ণায়। যেখানে দুটি ঝর্ণা এক জায়গায় মিলেছে।

তৈছামা ঝর্ণা দেখতে আসা বাপ্পি বলেন, “এখানে আসার পথ এতো সুন্দর তা বলার মতো। পাথুরে ঝিরি পেরিয়ে এখানে এসে যেকেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। আসার পথ কিছুটা কষ্টকর। তবে ঝর্ণার সৌন্দর্য সব ভুলিয়ে দিবে”।

পর্যটন শিল্পের বিকাশে তৈছামাসহ বিভিন্ন ঝর্ণায় যাতায়াতের জন্য সড়ক সংস্কারসহ সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের।

খাগড়াছড়ি হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, “আমাদের জেলা পর্যটন নির্ভর । এখানকার পর্যটন শিল্পের বিকাশে ঝর্ণার প্রতি পর্যটকদের আর্কষণ বাড়াতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে”।

তৈছামা, তৈদুছড়া ঝর্ণায় দর্শনাথীদের যাতায়াতের উপযোগী সড়ক নির্মাণে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

“আমরা দুটো ঝর্ণা পরিদর্শন করেছি। এখানে যাতায়াত কীভাবে সহজ করা সেই বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে”- বলেন খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরাফাতুল আলম।

পর্যটন সমৃদ্ধ খাগড়াছড়িতে বছরে অন্তত লক্ষাধিক পর্যটক ভ্রমণ করে থাকেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

জনপ্রিয় হচ্ছে খাগড়াছড়ির তৈছামা ঝর্ণা

আপডেট সময় : ০৭:৩০:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাগড়াছড়ির তৈছামা ঝর্ণা। পাহাড় থেকে নেমে আসা দুটো ঝর্ণা এক স্থানে মিলিত হওয়ায় পর্যটকদের কাছে বেড়েছে আর্কষণ। খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় সন্ধান পাওয়া এ ঝর্ণা দেখতে অনেকেই ভিড় করছেন সেখানে। পর্যটন শিল্পের বিকাশে অবকাঠামোগত সুবিধা বাড়ানোর দাবি স্থানীয়দের।

উঁচু-নিচু পাহাড়ে পথ চলার ক্লান্তি ভুলিয়ে দিবে পথের চোখ জুড়ানোর সবুজ। সবুজ জুম ক্ষেতে উঁকি দিচ্ছে নীল আকাশ। পাহাড়ি পথের পর গিরি পথে হাঁটতে হবে আরও কিছুক্ষণ। গিরি পথে কোথাও কোমর সমান আবার কোথাও হাঁটু সমান পানিতে হেঁটে পৌঁছাতে হয় তৈছামা ঝর্ণায়। যেখানে দুটি ঝর্ণা এক জায়গায় মিলেছে।

তৈছামা ঝর্ণা দেখতে আসা বাপ্পি বলেন, “এখানে আসার পথ এতো সুন্দর তা বলার মতো। পাথুরে ঝিরি পেরিয়ে এখানে এসে যেকেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। আসার পথ কিছুটা কষ্টকর। তবে ঝর্ণার সৌন্দর্য সব ভুলিয়ে দিবে”।

পর্যটন শিল্পের বিকাশে তৈছামাসহ বিভিন্ন ঝর্ণায় যাতায়াতের জন্য সড়ক সংস্কারসহ সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের।

খাগড়াছড়ি হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, “আমাদের জেলা পর্যটন নির্ভর । এখানকার পর্যটন শিল্পের বিকাশে ঝর্ণার প্রতি পর্যটকদের আর্কষণ বাড়াতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে”।

তৈছামা, তৈদুছড়া ঝর্ণায় দর্শনাথীদের যাতায়াতের উপযোগী সড়ক নির্মাণে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

“আমরা দুটো ঝর্ণা পরিদর্শন করেছি। এখানে যাতায়াত কীভাবে সহজ করা সেই বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে”- বলেন খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরাফাতুল আলম।

পর্যটন সমৃদ্ধ খাগড়াছড়িতে বছরে অন্তত লক্ষাধিক পর্যটক ভ্রমণ করে থাকেন।