ঢাকা ০৫:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

বাগেরহাট প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৯:০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪৬৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

তিন দিন বন্ধ থাকার পর ত্রুটি সারিয়ে আবারও উৎপাদনে ফিরেছে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কেন্দ্রটি উৎপাদনে ফিরে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ কোম্পানির উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মোহাম্মাদ আনোয়ারুল আজিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত শুক্রবার রাতে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কেন্দ্রটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এক কর্মকর্তা জানান, ছাই নির্গমন প্রক্রিয়ার ত্রুটির কালনে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

উৎপাদন শুরু পর কেন্দ্রটি থেকে ২৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হয়। ধীরে ধীরে উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়বে। যান্ত্রিক ত্রুটি আর কয়লা সংকটে বার বার উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে সুন্দরবনে কাছে নির্মিত কয়লা ভিত্তিক এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি। এই কেন্দ্রে দুটি ইউনিট আছে, যার প্রতিটি ৬৬০ মেগাওয়াটের। সে হিসেবে দুটি ইউনিট মিলিয়ে এই বিদ্যুৎ-কেন্দ্রের মোট উৎপাদন সক্ষমতা ১৩২০ মেগাওয়াট।

এর মধ্যে প্রথম ইউনিটটি বাণিজ্যিক উৎপাদনে যায় গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর। সেই থেকে চলতি সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে আটবার উৎপাদন বন্ধ হয়েছে কেন্দ্রটির।

নিউজটি শেয়ার করুন

রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

আপডেট সময় : ০৯:০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

তিন দিন বন্ধ থাকার পর ত্রুটি সারিয়ে আবারও উৎপাদনে ফিরেছে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কেন্দ্রটি উৎপাদনে ফিরে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ কোম্পানির উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মোহাম্মাদ আনোয়ারুল আজিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত শুক্রবার রাতে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কেন্দ্রটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এক কর্মকর্তা জানান, ছাই নির্গমন প্রক্রিয়ার ত্রুটির কালনে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

উৎপাদন শুরু পর কেন্দ্রটি থেকে ২৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হয়। ধীরে ধীরে উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়বে। যান্ত্রিক ত্রুটি আর কয়লা সংকটে বার বার উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে সুন্দরবনে কাছে নির্মিত কয়লা ভিত্তিক এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি। এই কেন্দ্রে দুটি ইউনিট আছে, যার প্রতিটি ৬৬০ মেগাওয়াটের। সে হিসেবে দুটি ইউনিট মিলিয়ে এই বিদ্যুৎ-কেন্দ্রের মোট উৎপাদন সক্ষমতা ১৩২০ মেগাওয়াট।

এর মধ্যে প্রথম ইউনিটটি বাণিজ্যিক উৎপাদনে যায় গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর। সেই থেকে চলতি সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে আটবার উৎপাদন বন্ধ হয়েছে কেন্দ্রটির।