ঢাকা ০৪:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

গাজায় প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশুর মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:২০:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৩৮৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে শিশু নিহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-ডব্লিউএইচও। একইসঙ্গে গাজায় কোনও জায়গাই নিরাপদ নয় এবং কেউই নিরাপদে নেই বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

আজ শনিবার (১১ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ডব্লিউএইচও প্রধান শুক্রবার (১০ নভেম্বর) বলেন, গাজা উপত্যকায় গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে শিশু নিহত হচ্ছে। সেখানে কোনো জায়গাই নিরাপদ নয় এবং কেউই নিরাপদে নেই।

তিনি বলেন, গাজার ৩৬ টি হাসপাতালের অর্ধেক এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর দুই-তৃতীয়াংশই এখন আর কাজ করছে না। এছাড়া এখনও যেসব হাসপাতাল ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র সক্রিয় রয়েছে, পরিস্থিতি তাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে।

গাজার স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা ‘পতনের দ্বারপ্রান্তে’ রয়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান।

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজায় প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশুর মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৮:২০:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে শিশু নিহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-ডব্লিউএইচও। একইসঙ্গে গাজায় কোনও জায়গাই নিরাপদ নয় এবং কেউই নিরাপদে নেই বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

আজ শনিবার (১১ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ডব্লিউএইচও প্রধান শুক্রবার (১০ নভেম্বর) বলেন, গাজা উপত্যকায় গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে শিশু নিহত হচ্ছে। সেখানে কোনো জায়গাই নিরাপদ নয় এবং কেউই নিরাপদে নেই।

তিনি বলেন, গাজার ৩৬ টি হাসপাতালের অর্ধেক এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর দুই-তৃতীয়াংশই এখন আর কাজ করছে না। এছাড়া এখনও যেসব হাসপাতাল ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র সক্রিয় রয়েছে, পরিস্থিতি তাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে।

গাজার স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা ‘পতনের দ্বারপ্রান্তে’ রয়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান।