ঢাকা ১০:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে রহস্যময় ডিম!

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৩৮১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে পাওয়া গেল রহস্যময় কালো ডিম। এটি দেখে বিস্মিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডাই১০০-এর প্রতিবেদনে এমনটি জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ইউনিভার্সিটি অব টকিয়োর বিজ্ঞানী ড. ইয়াসুনোরি কানো সাগরের তলদেশে রিমোট চালিত যান চালানোর সময় কুরিল-কামচাটকা খাদে কালো ডিমগুলো দেখেছেন। অন্ধকার সত্ত্বেও কানো সমুদ্রের ৬ হাজার ২০০ মিটার গভীরে থাকা ডিমগুলো উদ্ধার করেন।

পরে তিনি এ ডিমগুলো হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটির ড. কেইচি কাকুইর কাছে হস্তান্তর করেন। এ নিয়ে একটি গবেষণা বায়োলজি লেটারস নামের একটি সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।

কাকুই বলেন, ‘আমি যখন প্রথম ডিমগুলোকে দেখি তখন ভেবেছিলাম এগুলো হয়তো কোনো ফাঙ্গাস। তবে ওগুলো কাটার পর সাদা তরল বেরিয়ে আসে।’

ডিএনএ বিশ্লেষণ করে ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো পৃথিবীতে সবচেয়ে গভীরে বসবাসকারী মুক্ত চ্যাপ্টা কৃমি । হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটি জাদুঘরে কাকুই এবং তার দল চারটি অক্ষত ডিমের খোসা বের করেছে, যাতে চ্যাপ্টা কৃমিচ্যাপ্টা কৃমির অবশিষ্টাংশ পাওয়া গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে রহস্যময় ডিম!

আপডেট সময় : ১০:০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৪

প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে পাওয়া গেল রহস্যময় কালো ডিম। এটি দেখে বিস্মিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডাই১০০-এর প্রতিবেদনে এমনটি জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ইউনিভার্সিটি অব টকিয়োর বিজ্ঞানী ড. ইয়াসুনোরি কানো সাগরের তলদেশে রিমোট চালিত যান চালানোর সময় কুরিল-কামচাটকা খাদে কালো ডিমগুলো দেখেছেন। অন্ধকার সত্ত্বেও কানো সমুদ্রের ৬ হাজার ২০০ মিটার গভীরে থাকা ডিমগুলো উদ্ধার করেন।

পরে তিনি এ ডিমগুলো হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটির ড. কেইচি কাকুইর কাছে হস্তান্তর করেন। এ নিয়ে একটি গবেষণা বায়োলজি লেটারস নামের একটি সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।

কাকুই বলেন, ‘আমি যখন প্রথম ডিমগুলোকে দেখি তখন ভেবেছিলাম এগুলো হয়তো কোনো ফাঙ্গাস। তবে ওগুলো কাটার পর সাদা তরল বেরিয়ে আসে।’

ডিএনএ বিশ্লেষণ করে ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো পৃথিবীতে সবচেয়ে গভীরে বসবাসকারী মুক্ত চ্যাপ্টা কৃমি । হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটি জাদুঘরে কাকুই এবং তার দল চারটি অক্ষত ডিমের খোসা বের করেছে, যাতে চ্যাপ্টা কৃমিচ্যাপ্টা কৃমির অবশিষ্টাংশ পাওয়া গেছে।