ঢাকা ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

দেড় লাখ কর্মী নেবে ইতালি, এগিয়ে আছেন বাংলাদেশিরা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:০৮:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৩৭৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইতালি সরকার চলতি বছর ১ লাখ ৫১ হাজার বিদেশি শ্রমিক নেবে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে এরই মধ্যে প্রায় ৭ লাখ আবেদনপত্র জমা পড়েছে।

শুরুর দিকে যারা আবেদন করেছেন তাদের অনেকেই বাংলাদেশি। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে স্পন্সর ভিসায় এগিয়ে আছেন বাংলাদেশিরা।

কৃষি ও শিল্প ক্ষেত্রে চাহিদা মেটাতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লাখো শ্রমিক নেয় ইতালি।

২০২৩ থেকে ২০২৫ সালের ভেতর সাড়ে ৪ লাখের বেশি শ্রমিক নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছর দেড় লাখের বেশি শ্রমিক কোটা নির্ধারণ করে দেশটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত ১৮, ২১ এবং ২৫ মার্চ তিন ক্যাটাগরিতে আবেদনপত্র জমা দেওয়া শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে সাত লাখের মতো আবেদনপত্র জমা পড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এ তিন ক্যাটাগরিতে আবেদন করেছেন এক লাখের বেশি বাংলাদেশি। ইমিগ্রেশন বিশেষজ্ঞরা জানান, অতীতের স্পন্সর ভিসার জন্য যারা আগে আবেদন করেছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই জয়ী হয়েছেন।

আশার বিষয় হলো, এবারও বাংলাদেশের অনেকেই এগিয়ে রয়েছেন। তারা দ্রুত আবেদনপত্র দাখিলে সক্ষম হয়েছেন। মালিক ও নিয়োগকর্তার কোম্পানির যদি অর্থনৈতিক সক্ষমতা ভালো থাকে, তবে কিছুটা বিলম্বে আবেদন করলেও স্পন্সর ভিসা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

দেড় লাখ কর্মী নেবে ইতালি, এগিয়ে আছেন বাংলাদেশিরা

আপডেট সময় : ০১:০৮:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪

ইতালি সরকার চলতি বছর ১ লাখ ৫১ হাজার বিদেশি শ্রমিক নেবে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে এরই মধ্যে প্রায় ৭ লাখ আবেদনপত্র জমা পড়েছে।

শুরুর দিকে যারা আবেদন করেছেন তাদের অনেকেই বাংলাদেশি। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে স্পন্সর ভিসায় এগিয়ে আছেন বাংলাদেশিরা।

কৃষি ও শিল্প ক্ষেত্রে চাহিদা মেটাতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লাখো শ্রমিক নেয় ইতালি।

২০২৩ থেকে ২০২৫ সালের ভেতর সাড়ে ৪ লাখের বেশি শ্রমিক নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছর দেড় লাখের বেশি শ্রমিক কোটা নির্ধারণ করে দেশটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত ১৮, ২১ এবং ২৫ মার্চ তিন ক্যাটাগরিতে আবেদনপত্র জমা দেওয়া শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে সাত লাখের মতো আবেদনপত্র জমা পড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এ তিন ক্যাটাগরিতে আবেদন করেছেন এক লাখের বেশি বাংলাদেশি। ইমিগ্রেশন বিশেষজ্ঞরা জানান, অতীতের স্পন্সর ভিসার জন্য যারা আগে আবেদন করেছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই জয়ী হয়েছেন।

আশার বিষয় হলো, এবারও বাংলাদেশের অনেকেই এগিয়ে রয়েছেন। তারা দ্রুত আবেদনপত্র দাখিলে সক্ষম হয়েছেন। মালিক ও নিয়োগকর্তার কোম্পানির যদি অর্থনৈতিক সক্ষমতা ভালো থাকে, তবে কিছুটা বিলম্বে আবেদন করলেও স্পন্সর ভিসা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।