ঢাকা ১০:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

তানজিদের অভিষেক ফিফটিতে টাইগারদের বড় জয়

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৫৭:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪
  • / ৩৪০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডে ফরম্যাটে নিজের সামর্থ্য দেখিয়েছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। বিপিএলের পর এবার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও তার অভিষেকটা হলো দারুণ। মেঘ-বৃষ্টির লুকোচুরির মধ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দায়িত্বশীল এক ফিফটির ইনিংস খেলেছেন তিনি। তাওহিদ হৃদয় শেষদিকে তামিমকে বেশ ভালো সঙ্গ দিয়েছেন। এতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৮ উইকেটের বড় জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ।

শুক্রবার (৩ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হয় সন্ধ্যা ৬টায়। সরাসরি দেখাচ্ছে গাজী টিভি ও টি-স্পোর্টস। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে জিম্বাবুয়ে ১০ উইকেট হারিয়ে ১২৪ রান সংগ্রহ করে। সিরিজে এগিয়ে যেতে বাংলাদেশকে করতে হবে ১২৫ রান।

টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই প্রথম উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। মেহেদী নিজের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলে সরাসরি বোল্ড করে ফেরান জিম্বাবুয়ের ওপেনার ক্রেগ আরভিনকে (০)। পরের ওভারে তিন বাউন্ডারিসহ ১৩ রান হজম করেন শরিফুল। এরপর তাসকিন এসে রানের চাকায় লাগাম টানেন।

পঞ্চম ওভারে নিজের প্রথম ওভার করতে আসেন সাইফউদ্দিন। ওভারের শেষ বলে জিম্বাবুয়ের অভিষিক্ত ব্যাটার জয়লর্ড গাম্বিকে (১৪) বিদায় করেন তিনি। উইকেট পতনের মিছিল এরপর চলতেই থাকে। ষষ্ঠ ওভারে ফের বল হাতে নেন মেহেদী।

এবার প্রথম বলেই রান আউটের শিকার হন ব্রায়ান বেনেট (১৬)। পরের বলেই মেহেদীকে সুইপ করতে গিয়ে সাজঘরে ফেরেন সিকান্দার রাজা। ১ বল খেলেই ০ রানে আউট হন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। এতে টানা তিন বলেই ৩ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।

পরের ওভারে পেসার তাসকিন আহমেদও পরপর দুই বলে দুই উইকেট তুলে নেন। প্রথম বলে ফিরিয়েছেন উইলিয়ামসকে (০)। পরের বলে রিশাদকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বার্ল (০)। এতে ৯ বলের ব্যবধানে ৫ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। ৮ম ওভারে লুক জঙ্গিকে (২) তাওহিদ হৃদয়ের ক্যাচ বানান সাইফউদ্দিন। এতে ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায় সফরকারীরা।

৪১ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর সর্বনিম্ন রানে অলআউট হওয়ার শঙ্কায় ছিল জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ৮ম উইকেটে মাসাকাদজা–মানদান্দের ব্যাটে প্রতিরোধ গড়ে জিম্বাবুয়ে। একশ’ রান করতে পারবে কিনা সেটা নিয়েই শঙ্কায় ছিল জিম্বাবুয়ে।

কিন্তু মানদান্দে-মাসাকাদজার জুটিতে একশ পার হয় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ১১৬ রানে মানদান্দেকে ফিরিয়ে মাসাকাদজার সঙ্গে তার ৭৫ রানের জুটি ভাঙল তাসকিন। ৬টি চারে ৩৯ বলে ৪৩ রানে আউট হলেন মানদান্দে।

শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে দুর্দান্ত এক ইয়র্কারে মুজারাবানিকে (১) বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। এটি সাইফউদ্দিনের তৃতীয়। শিকার ক্রিজে জিম্বাবুয়ের শেষ জুটি মাসাকাদজা ও এনগারাভা। শেষ পর্যন্ত ১২৪ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের টার্গেট ১২৫ রান।

স্বাগতিক বোলারদের হয়ে তিনটি করে উইকেট শিকার করেছেন দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলে ফেরা মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তাসকিন আহমেদ। এ ছাড়া দুটি উইকেট শিকার করেছেন মেহেদী।

এই ম্যাচ দিয়েই টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হল ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের। প্রথম ম্যাচ খেলতে নামেন জিম্বাবুয়ের জয়লর্ড গাম্বিও।

চট্টগ্রামের সাগরিকায় আজ (শুক্রবার) বৃষ্টির বাগড়া দেওয়ার আভাস আগেই মিলেছিল। যা বারবার বিঘ্ন ঘটিয়েছে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপর্যয়ে পড়েছিল সফরকারী রোডেশিয়ানরা। কিন্তু ৮ম উইকেটে ৭৫ রানের অবিশ্বাস্য জুটিতে ভর করে জিম্বাবুয়ে শুধু লজ্জাই এড়াল না, সেই সঙ্গে ১২৪ রানের সম্মানজনক পুঁজিও দাঁড় করায়। যা বাংলাদেশ পেরিয়েছে ১৫.২ ওভারে। টাইগারদের হয়ে এদিন একাধিকবার জীবন পাওয়া তামিম সর্বোচ্চ করলেন ৬৭ রান, এছাড়া হৃদয় ৩৩ রান করেন।

এদিন ম্যাচের শুরুটা ভালো ছিল না বাংলাদেশের। দলীয় ৫ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ১ রানে সাজঘরে ফেরেন লিটন দাস। ওপেনিং সঙ্গী ফিরলেও দ্বিতীয় উইকেটে নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে নেন তানজীদ তামিম। দুজনে মিলে ৫২ রানের জুটি গড়েন। ২১ রানে অধিনায়ক শান্ত ফিরলে জয়ের বাকি কাজটুকু তাওহীদ হৃদয়ের সঙ্গে সারেন তিনি।

৩৬ বলে অপরাজিত ৬৯ রানের ঝোড়ো জুটি গড়ে বাংলাদেশকে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেন তানজীদ তামিম এবং হৃদয়। অভিষেক ম্যাচ খেলতে নেমেই দুর্দান্ত এক ফিফটি পেয়েছেন তানজীদ তামিম। ৪৭ বলে ৬৭ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন বাঁহাতি ওপেনার। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কা এবং ৮ চারে। আর ১৮৩.৩৩ স্ট্রাইকরেটে ৩৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন হৃদয়। তার ১৮ বলের ইনিংসে ১ ছক্কার বিপরীতে ৫ চার রয়েছে।

এর আগে, টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শেখ মেহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১২৪ রানে অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। একটা সময় তো ১০০ হবে কিনা সেই শঙ্কাও জেগেছিল। কেননা ৪১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে তারা ধুঁকছিল।

বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী, মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

জিম্বাবুয়ে একাদশ: সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্রেগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, ব্রায়ান বেনেট, শন উইলিয়ামস, ক্লাইভ মানদান্দে (উইকেটকিপার), লুক জঙ্গি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রায়ান বার্ল, ব্লেসিং মুজারাবানি, রিচার্ড এনগারাভা।

নিউজটি শেয়ার করুন

তানজিদের অভিষেক ফিফটিতে টাইগারদের বড় জয়

আপডেট সময় : ১১:৫৭:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪

বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডে ফরম্যাটে নিজের সামর্থ্য দেখিয়েছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। বিপিএলের পর এবার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও তার অভিষেকটা হলো দারুণ। মেঘ-বৃষ্টির লুকোচুরির মধ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দায়িত্বশীল এক ফিফটির ইনিংস খেলেছেন তিনি। তাওহিদ হৃদয় শেষদিকে তামিমকে বেশ ভালো সঙ্গ দিয়েছেন। এতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৮ উইকেটের বড় জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ।

শুক্রবার (৩ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হয় সন্ধ্যা ৬টায়। সরাসরি দেখাচ্ছে গাজী টিভি ও টি-স্পোর্টস। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে জিম্বাবুয়ে ১০ উইকেট হারিয়ে ১২৪ রান সংগ্রহ করে। সিরিজে এগিয়ে যেতে বাংলাদেশকে করতে হবে ১২৫ রান।

টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই প্রথম উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। মেহেদী নিজের প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলে সরাসরি বোল্ড করে ফেরান জিম্বাবুয়ের ওপেনার ক্রেগ আরভিনকে (০)। পরের ওভারে তিন বাউন্ডারিসহ ১৩ রান হজম করেন শরিফুল। এরপর তাসকিন এসে রানের চাকায় লাগাম টানেন।

পঞ্চম ওভারে নিজের প্রথম ওভার করতে আসেন সাইফউদ্দিন। ওভারের শেষ বলে জিম্বাবুয়ের অভিষিক্ত ব্যাটার জয়লর্ড গাম্বিকে (১৪) বিদায় করেন তিনি। উইকেট পতনের মিছিল এরপর চলতেই থাকে। ষষ্ঠ ওভারে ফের বল হাতে নেন মেহেদী।

এবার প্রথম বলেই রান আউটের শিকার হন ব্রায়ান বেনেট (১৬)। পরের বলেই মেহেদীকে সুইপ করতে গিয়ে সাজঘরে ফেরেন সিকান্দার রাজা। ১ বল খেলেই ০ রানে আউট হন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। এতে টানা তিন বলেই ৩ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।

পরের ওভারে পেসার তাসকিন আহমেদও পরপর দুই বলে দুই উইকেট তুলে নেন। প্রথম বলে ফিরিয়েছেন উইলিয়ামসকে (০)। পরের বলে রিশাদকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বার্ল (০)। এতে ৯ বলের ব্যবধানে ৫ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। ৮ম ওভারে লুক জঙ্গিকে (২) তাওহিদ হৃদয়ের ক্যাচ বানান সাইফউদ্দিন। এতে ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায় সফরকারীরা।

৪১ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর সর্বনিম্ন রানে অলআউট হওয়ার শঙ্কায় ছিল জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ৮ম উইকেটে মাসাকাদজা–মানদান্দের ব্যাটে প্রতিরোধ গড়ে জিম্বাবুয়ে। একশ’ রান করতে পারবে কিনা সেটা নিয়েই শঙ্কায় ছিল জিম্বাবুয়ে।

কিন্তু মানদান্দে-মাসাকাদজার জুটিতে একশ পার হয় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ১১৬ রানে মানদান্দেকে ফিরিয়ে মাসাকাদজার সঙ্গে তার ৭৫ রানের জুটি ভাঙল তাসকিন। ৬টি চারে ৩৯ বলে ৪৩ রানে আউট হলেন মানদান্দে।

শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে দুর্দান্ত এক ইয়র্কারে মুজারাবানিকে (১) বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। এটি সাইফউদ্দিনের তৃতীয়। শিকার ক্রিজে জিম্বাবুয়ের শেষ জুটি মাসাকাদজা ও এনগারাভা। শেষ পর্যন্ত ১২৪ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের টার্গেট ১২৫ রান।

স্বাগতিক বোলারদের হয়ে তিনটি করে উইকেট শিকার করেছেন দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলে ফেরা মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তাসকিন আহমেদ। এ ছাড়া দুটি উইকেট শিকার করেছেন মেহেদী।

এই ম্যাচ দিয়েই টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হল ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের। প্রথম ম্যাচ খেলতে নামেন জিম্বাবুয়ের জয়লর্ড গাম্বিও।

চট্টগ্রামের সাগরিকায় আজ (শুক্রবার) বৃষ্টির বাগড়া দেওয়ার আভাস আগেই মিলেছিল। যা বারবার বিঘ্ন ঘটিয়েছে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপর্যয়ে পড়েছিল সফরকারী রোডেশিয়ানরা। কিন্তু ৮ম উইকেটে ৭৫ রানের অবিশ্বাস্য জুটিতে ভর করে জিম্বাবুয়ে শুধু লজ্জাই এড়াল না, সেই সঙ্গে ১২৪ রানের সম্মানজনক পুঁজিও দাঁড় করায়। যা বাংলাদেশ পেরিয়েছে ১৫.২ ওভারে। টাইগারদের হয়ে এদিন একাধিকবার জীবন পাওয়া তামিম সর্বোচ্চ করলেন ৬৭ রান, এছাড়া হৃদয় ৩৩ রান করেন।

এদিন ম্যাচের শুরুটা ভালো ছিল না বাংলাদেশের। দলীয় ৫ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ১ রানে সাজঘরে ফেরেন লিটন দাস। ওপেনিং সঙ্গী ফিরলেও দ্বিতীয় উইকেটে নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে নেন তানজীদ তামিম। দুজনে মিলে ৫২ রানের জুটি গড়েন। ২১ রানে অধিনায়ক শান্ত ফিরলে জয়ের বাকি কাজটুকু তাওহীদ হৃদয়ের সঙ্গে সারেন তিনি।

৩৬ বলে অপরাজিত ৬৯ রানের ঝোড়ো জুটি গড়ে বাংলাদেশকে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেন তানজীদ তামিম এবং হৃদয়। অভিষেক ম্যাচ খেলতে নেমেই দুর্দান্ত এক ফিফটি পেয়েছেন তানজীদ তামিম। ৪৭ বলে ৬৭ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন বাঁহাতি ওপেনার। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কা এবং ৮ চারে। আর ১৮৩.৩৩ স্ট্রাইকরেটে ৩৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন হৃদয়। তার ১৮ বলের ইনিংসে ১ ছক্কার বিপরীতে ৫ চার রয়েছে।

এর আগে, টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শেখ মেহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১২৪ রানে অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। একটা সময় তো ১০০ হবে কিনা সেই শঙ্কাও জেগেছিল। কেননা ৪১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে তারা ধুঁকছিল।

বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী, মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

জিম্বাবুয়ে একাদশ: সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্রেগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, ব্রায়ান বেনেট, শন উইলিয়ামস, ক্লাইভ মানদান্দে (উইকেটকিপার), লুক জঙ্গি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রায়ান বার্ল, ব্লেসিং মুজারাবানি, রিচার্ড এনগারাভা।