০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পায়রা, মোংলা বন্দরসহ ৯ জেলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত

বঙ্গোপসাগরে ঘুর্ণিঝড় রিমাল আসছে দেশের উপকূলে। এরইমধ্যে ঝড়ের প্রভাবে সাগরে পানির উচ্চতা বেড়েছে। আবহাওয়া দপ্তরের সবশেষ তথ্য অনুসারে, প্রবল শক্তি নিয়ে ঝড়টি আজ সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ১০ এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৯ নম্বর মহাপবিদ সংকেত দেয়া হয়েছে। অস্বাভাবিক জোয়ারে প্লাবিত হতে পারে উপকূল।

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুপুরে দেশের উপকুল থেকে ২২৫ কিলোমিটার দূরে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার এবং ঘন্টায় ১০ কিলোমিটার গতিতে খুলনা ও বরিশাল উপকুলে এগিয়ে আসছে।

আবহাওয়া দপ্তর দুপুর নাগাদ তাদের সর্বশেষ পর্যবেক্ষণ অনুসারে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত করার সময়, স্থান ও কোন দিক দিয়ে কখন অতিক্রম করবে তা জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান।

ঘুর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ১০ এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৯ নম্বর মহাপবিদ সংকেত দেয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকুলীয় ১৫ জেলা এবং সেগুলোর কাছাকাছি দ্বীপ ও চরগুলো স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। অতি বৃষ্টির প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হবার সতর্কতাও আছে।

পায়রা, মোংলা বন্দরসহ ৯ জেলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত

আপডেট : ০৪:০৬:৩৮ অপরাহ্ন, রোববার, ২৬ মে ২০২৪

বঙ্গোপসাগরে ঘুর্ণিঝড় রিমাল আসছে দেশের উপকূলে। এরইমধ্যে ঝড়ের প্রভাবে সাগরে পানির উচ্চতা বেড়েছে। আবহাওয়া দপ্তরের সবশেষ তথ্য অনুসারে, প্রবল শক্তি নিয়ে ঝড়টি আজ সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ১০ এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৯ নম্বর মহাপবিদ সংকেত দেয়া হয়েছে। অস্বাভাবিক জোয়ারে প্লাবিত হতে পারে উপকূল।

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুপুরে দেশের উপকুল থেকে ২২৫ কিলোমিটার দূরে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার এবং ঘন্টায় ১০ কিলোমিটার গতিতে খুলনা ও বরিশাল উপকুলে এগিয়ে আসছে।

আবহাওয়া দপ্তর দুপুর নাগাদ তাদের সর্বশেষ পর্যবেক্ষণ অনুসারে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত করার সময়, স্থান ও কোন দিক দিয়ে কখন অতিক্রম করবে তা জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান।

ঘুর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ১০ এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৯ নম্বর মহাপবিদ সংকেত দেয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকুলীয় ১৫ জেলা এবং সেগুলোর কাছাকাছি দ্বীপ ও চরগুলো স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। অতি বৃষ্টির প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হবার সতর্কতাও আছে।