ঢাকা ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সুদমুক্ত ঋণ চায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা

শেরপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:০৭:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৩৭৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সবশেষ বন্যায় শেরপুরে প্রায় ত্রিশ হাজার প্রান্তিক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমন আবাদে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এসব কৃষক আসন্ন বোরো মৌসুমে তা পুষিয়ে নিতে চান। এজন্য সুদমুক্ত ঋণ চেয়ে তারা বলছেন, এই সহযোগিতা না পেলে বড় রকমের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। এদিকে, কৃষি বিভাগ বলছে, বীজ প্রণোদোনার পাশাপাশি ঋণ সুবিধার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করা হচ্ছে।

চলতি বছর অক্টোবর মাসে পাহাড়ী ঢলে সৃষ্ট বন্যায় শেরপুর জেলার শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ী উপজেলার ক্ষতির মুখে পড়ে প্রায় ত্রিশ হাজার প্রান্তিক কৃষক। বন্যায় আমন ধান নষ্ট হয়ে বড় রকমের ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।

আমন ধানের এই ক্ষতি সামনের বোরো মৌসুমে পুষিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছেন কৃষকরা। সুদমুক্ত ঋণ দেয়ার দাবি তাদের।

এদিকে, বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রণোদনা ও পুনর্বাসন কার্যক্রমের আওতায় বিভিন্ন সবজি বীজ ও কৃষি উপকরণ দেওয়া হয়েছে বলে জানান শেরপুর খামারবাড়ীর উপপরিচালক মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন। জেলায় বর্তমানে ৭৮ হাজার ৯ শত ৯৩ জন প্রান্তিক কৃষক রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সুদমুক্ত ঋণ চায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা

আপডেট সময় : ১১:০৭:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

সবশেষ বন্যায় শেরপুরে প্রায় ত্রিশ হাজার প্রান্তিক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমন আবাদে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এসব কৃষক আসন্ন বোরো মৌসুমে তা পুষিয়ে নিতে চান। এজন্য সুদমুক্ত ঋণ চেয়ে তারা বলছেন, এই সহযোগিতা না পেলে বড় রকমের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। এদিকে, কৃষি বিভাগ বলছে, বীজ প্রণোদোনার পাশাপাশি ঋণ সুবিধার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করা হচ্ছে।

চলতি বছর অক্টোবর মাসে পাহাড়ী ঢলে সৃষ্ট বন্যায় শেরপুর জেলার শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ী উপজেলার ক্ষতির মুখে পড়ে প্রায় ত্রিশ হাজার প্রান্তিক কৃষক। বন্যায় আমন ধান নষ্ট হয়ে বড় রকমের ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।

আমন ধানের এই ক্ষতি সামনের বোরো মৌসুমে পুষিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছেন কৃষকরা। সুদমুক্ত ঋণ দেয়ার দাবি তাদের।

এদিকে, বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রণোদনা ও পুনর্বাসন কার্যক্রমের আওতায় বিভিন্ন সবজি বীজ ও কৃষি উপকরণ দেওয়া হয়েছে বলে জানান শেরপুর খামারবাড়ীর উপপরিচালক মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন। জেলায় বর্তমানে ৭৮ হাজার ৯ শত ৯৩ জন প্রান্তিক কৃষক রয়েছে।